আজ শনিবার | ২৭শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১১ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি | দুপুর ২:০৩
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ-এলসি আতঙ্কে ঝিনাইদহের মিলারদের চাল বিক্রি কমে গেছে। গেল দশ দিনে বিক্রির পরিমাণ কমেছে গড়ে ৭০ ভাগ। চালের দামও মোটা-চিকোন ভেদে কমেছে গড়ে দুই টাকা। ফরিদপুর, বরিশাল সহ বিভিন্ন স্থানে বড় বড় মোকাম মালিকরা এসব স্থান থেকে চাল কেনা কমিয়ে দিয়েছে। ফলে লোকসানের শঙ্কায় রয়েছে ব্যাবসায়ীরা। সারা বাংলাদেশে চাল উৎপাদনে অন্যতম স্থান দখল করে আছে ঝিনাইদহ জেলা। এখানে ৬ উপজেলায় ১৫ টি অটো রাইস মিল এবং পাচ শতাধীক হাস্কিং মিল রয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ডাকবাংলা ত্রিমোহনী এলাকায় রয়েছে সব থেকে বেশী চাল মিল। এসব মিল থেকেই প্রতিদিন হাজার হাজার টন চাল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। কিন্তু গেল বেশ কিছুদিন কমে এসেছে চাল বিক্রির পরিমান। সরকারের খাদ্য মন্ত্রনালয়ের চালের বাজার দর নিয়ন্ত্রণে এলসি’র মাধ্যমে চাল আমদানী করা হবে এমন আতঙ্কে বিভিন্ন এলাকার বড় বড় মোকাম মালিকরা আসছেন না এসব এলাকা থেকে চাল কিনতে। ফলে মিলারদের চাল বিক্রি কমেছে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু মিল মালিকরা বলেন কেজি প্রতি চালের দাম ২ থেকে ৩ টাকা কমে আসলে ব্যবসায়ী ও ভোক্তা সকলের জন্যই বাজারে ভারসাম্য ফিরে আসবে। ডাকবাংলা এলাকার অন্যতম ব্যবসায়ী মিল মালিক আক্তার হোসেন ভান্ডারী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে ব্যবসা অত্যন্ত মন্দা যাচ্ছে। বেচা-বিক্রি অনেক কমেছে। তারপর যদি এলসি’র চাল দেশে ঢোকে তাহলে আমাদের লোকসান গুনতে হবে। জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, করোনার মধ্যে ব্যবসা এমনিতে মন্দা যাচ্ছে। অনেকেই বেশী দামে ধান কিনে রেখেছে। ফলে এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির শেষ থাকবে না। তিনি বলেন, যদি এলসি’র মাধ্যমে চাল আমদানী করে তাহলে যেন ব্যবসায়ীদের দিক বিবেচনা করা হয়।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:43 AM |
Zuhr | 12:06 PM |
Asr | 3:09 PM |
Magrib | 5:30 PM |
Isha | 6:50 PM |