এম, এ কাশেম, চট্টগ্রাম থেকে : উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলা প্রেসক্লাব (একাংশ) থেকে মোঃ আশরাফ উদ্দিন পদত্যাগ করেছেন। তিনি প্রেস ক্লাব’র যুগ্ম সম্পাদক এর পদ থেকে কেনো পদত্যাগ করলেন তার যুক্তিকতা সম্পর্কে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত এবং সবার (প্রায়) কাছে গ্রহনযোগ্য ‘ফেইজবুক’ এ বার বার লিখে তিনি তার পদত্যাগ করার কারন সম্বলিত যুক্তি তুলে ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বলা বাহুল্য যে, মিঃ সাংবাদিক আশরাফ অনেক পানি গড়িয়ে যাওয়া পর আপনার বোধদয় হলো বলে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। আপনার কথা গুলো সত্যতার সাফাই গাইতে ও দ্বিধা করার কোনো অবকাশ নেই। মীরসরাইতে বর্তমানে সব সাংবাদিকদের থেকে একজন সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে এ প্রতিবেদক যে নানাবিধ: হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার সে কথা টি বলতে না পারলে ও নিজের কাছে গর্ববোধ এসে যায় সাংবাদিক আশরাফ মীরসরাই উপজেলা প্রেসক্লাব (একাংশের) এর কতিপয় দের নানাবিধ: কর্ম মেনে না নিতে পারায় পদত্যাগ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বলে মনে হওয়ার-ই কথা। বলতে গেলে বলা চলে , দীর্ঘ বছরের পর বছর উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ের সাংবাদিকতা পেশায় গ্রুপিংয়ের বলি হওয়া ২ প্রেসক্লাবের কোনোটির ধারে কাছে না রাখলে ও যে সাংবাদিকতা করা যায়/করতে পারছি এবং পারছেন ও তা কম কিসের? অত্যন্ত যুক্তি সহকারে বলা যায়, কারো লেজুড়ভিত্তি বা দালালী না করায় অভাবে আছি তাতে কি হয়েছে? আল্লাহর তো সহায়তার কমতি নেই। বেঁচে আছি আলহামদুলিল্লাহ। মীরসরাই উপজেলায় বর্তমানে গ্রুপিংয়ের কবলে পড়ে একটা প্রেসক্লাব থাকার যুক্তিকতা থাকার কথা থাকলেও রয়েছে দুইটা! তথাপি, জানার বিষয়, পত্রিকার প্রতিনিধি কে বাইরে রেখে কাদের কে নিয়ে প্রেসক্লাব? এবং প্রেসক্লাব টা কি এবং তা কাদের জন্য? মীরসরাই উপজেলায় বর্তমানে যতো জন সাংবাদিক রয়েছেন তাদের সবার থেকে সিনিয়র না বললে ও একজন পত্রিকার প্রতিনিধি হওয়ার পর পর এ প্রতিবেদকে ৪বার হামলার শিকার হয়ে রক্তাক্ত আহত হতে হয়েছে এবং প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক টাকার সাংবাদিকতার পেশার মহা মূল্যবান জিনিষাধি (মোবাইল, ক্যামেরা, ল্যাপটপ, হাতঘড়ি- আংটি ও নগদ টাকা সহ মানিব্যাগ) লুটে নিয়ে যাওয়া হলো অথচ, মীরসরাই প্রেসক্লাব বা সাংবাদিকরা কোথায় ছিলো? ঘটনার সময় ২/১ জন সাংবাদিক তো প্রত্যক্ষদর্শি ও ছিলো এবং প্রায় সবাই কে জানানো ও হয়েছিলো ঘটনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিন্তু তারা কি করেছিলো? আরো কিছু কথা বলার রয়েছে কিন্তু এখন বলা শোভনীয় নয়। কারন, মুসলমানদের ধর্মীয় পবিত্র মাস ‘মাহে রমজান ও রোজা’র দিন/সময় বলে কথা। ঈদের পরে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলো বলার চেষ্টা থাকবে ইনশাল্লাহ প্রকাশ করেছেন প্রতিবেদক।