আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৩:৫৫
এম, এ কাশেম, চট্টগ্রাম থেকে : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক (পুরাতন) এর ফেনী-বারইয়ারহাট এবং ফেনী, রামগড়, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি সহ পুরো পার্বত্য জনপদে যাতায়াতের প্রধান সড়কের মধ্যমণি খ্যাত ‘শুভপুর ব্রীজ’টি ভেঙে পুন:নির্মাণ করার জন্য নাকি সরকারের তরফ থেকে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমান সময়ে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে দীর্ঘদিন যাবত পড়ে থাকার ফলে, বিভিন্ন গাড়ি চালক ও যাত্রী সাধারণ সহ স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে এক অজানা আতংক বিরাজমান অবস্থায় থাকার পর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় তা মুখ থুবড়ে পড়েছিলো।
অবশেষে সরকারি ভাবে তার জন্য উদ্যোগ নেয়ায় সবাই-ই অত্যন্ত খুশি। তবে, তা যেনো কোনো ক্রমেই একেবারে ভেঙে ফেলা না হয় তা দল-মত নীর্বিশেষে সবারই দাবি।
দল-মত নীর্বিশেষে সবারই দাবি যে, ওই শুভপুর ব্রীজটি না ভেঙে তা সংরক্ষিত রেখে পাশ্বস্থ আরেকটি ব্রীজ নির্মাণ করে তাতে যান চলাচল করতে পারা যায় সেই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। কারন, যেহেতু উক্ত শুভপুর ব্রীজটি মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি বিজড়িত ব্রীজ। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধারা হানাদার বাহিনীর গতিরোধ করার জন্য এই শুভপুর ব্রীজটি কে বেছে নেন। এবং এই ব্রীজটির পাতাটন খুলে দিয়ে পাক হানাদার বাহিনীর গতিরোধ করতে সমর্থ হন। আর তাতে করেই পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের গতিরোধ এর কাছে মাথা নত, তথা- পরাজয় বরন করতে বাধ্য হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জিয়াউর রহমান এর নেতৃত্বাধীন বীর মুক্তিযোদ্ধারা দুঃসাহসীকতার সাথে এখানে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে অবতীর্ণ হন। যার কারণে পাক হানাদার বাহিনী পিছু হটে পরাজয় বরণ করতে বাধ্য হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জিয়াউর রহমান এর দুঃসাহসীক নের্তৃত্বে পরিচালিত যুদ্ধে। বিষয়টি দল-মত নীর্বিশেষে সবাই সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কে ভাবনায় রাখা উচিত বলে মনে করে তার জন্য অনুরোধ জানান।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |