আজ সোমবার | ২৬শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |৯ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৭:৪৩
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, কোটা আন্দোলনকারীদের জন্য আদালতের দরজা সবসময় খোলা। যারা আন্দোলন করছেন তাদেরকে পরামর্শ দিন, তারা কেন নির্বাহী বিভাগের কথা বলে? নির্বাহী বিভাগের যে কোনোও সিদ্ধান্ত তো আদালতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগে একটি মামলার শুনানিতে সিনিয়র আইনজীবী ও সুপ্রিম কোর্টের নেতাদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
শুনানি শেষে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশিদ আলম খান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, প্রধান বিচারপতি বলেছেন- আন্দোলনকারীরা তাদের দাবিগুলো আইনজীবীদের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারেন। আমরা সেটা গুরুত্বসহকারে শুনব।
এর আগে বুধবার (১০ জুলাই) সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ এ রায় দেন। এদিকে আপিল বিভাগের রায়ের পর এক প্রতিক্রিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, আমরা কোনো ‘ঝুলন্ত সিদ্ধান্ত মানব না’।
প্রসঙ্গত, গত ৪ঠা জুলাই সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটাপদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপাতত বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। সেদিন আপিল বিভাগ রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর শুনানি করেননি, ‘নট টুডে’ বলে আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আর রিটের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোতাহার হোসেন সাজু।
২০১৮ সালের ৪ঠা অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।সূত্র:মানবজমিন
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 4:53 AM |
Sunrise | 6:10 AM |
Zuhr | 11:42 AM |
Asr | 2:52 PM |
Magrib | 5:14 PM |
Isha | 6:32 PM |