আজ বৃহস্পতিবার | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২৪শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ১১:২৪
মোঃ নাসির, নিউ জার্সি (আমেরিকা) প্রতিনিধিঃ=- বিদেশে বসে এখন কিছু গোষ্ঠী সংঘবদ্ধভাবে বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত। কাতার ভিত্তিক আল-জাজিরার পর এবার ইকোনোমিস্টেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অসত্য মিথ্যা বানোয়াট প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এই যে অপপ্রচার এর বিরুদ্ধে বিদেশে যে বাংলাদেশের দূতাবাস কি করছে? এই প্রশ্ন উঠেছে এখন সরকারের মধ্যেই অথচ এ ধরণের অপতৎপরতা বন্ধে দূতাবাস গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কিন্তু বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাস গুলোর এসব নিয়ে আদৌ তৎপর কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিরোধী প্রচারণার ক্ষেত্রে আলোচিত ৪টি দেশ। এগুলো হলো কাতার, যুক্তরাজ্য, সুইডেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই ৪টি দেশেই বাংলাদেশ দূতাবাস আছে। দুটি দেশে প্রেসমিনিস্টার পদ রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, কিংবা বাংলাদেশের পক্ষে কোন প্রচারণায় দূতাবাসগুলোর দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা নেই।
কাতারের রাজধানী দোহায় বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস রয়েছে। জনশক্তি রপ্তানির দিক থেকে কাতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেখানকার রাজপরিবার নিয়ন্ত্রিত আল-জাজিরা এখন বাংলাদেশে বিরোধী প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন এনডিসি, একজন মেধাবী কর্মকর্তা। ২০১৮ সালে তিনি জনপ্রশাসন পদক পেয়েছেন। আল-জাজিরার সঙ্গে তিনি সম্পর্ক তৈরির কোন উদ্যোগ নিয়েছেন কিনা এরকম তথ্য আমাদের জানা নেই।
যুক্তরাজ্য এখন বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণার কারখানায় পরিণত হয়েছে। এখানে বাংলাদেশ দূতাবাস শক্তিশালী। হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাদিয়া মুনা তাসনিম। ব্রিটেনে বাংলাদেশ দূতাবাসে একজন প্রেস মিনিস্টার আছেন। বর্তমানে প্রেস মিনিস্টারের দায়িত্ব পালন করছেন আশিকুনবী চৌধুরী। এই দূতাবাস ডেভিড বার্গম্যান, তারেক জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে কিছু করছে বলে আমাদের জানা নেই। এই দূতাবাসে তারেক জিয়ার লোকজন হামলা চালিয়েছিল। সেই হামলারও বিচারের খবর নেই।
সুইডেন থেকে পরিচালিত হচ্ছে তথাকথিত ভুঁইফোড় অনলাইন নেত্র নিউজ। ডেভিড বার্গম্যান এবং তাসনিম খলিলের নেত্র নিউজ একমাত্র কাজ হলো বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা। অথচ এসব বন্ধে বাংলাদেশ দূতাবাসের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট থেকে সেখানে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল ইসলাম।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস অনেক বড়। সেখানে রাষ্ট্রদূত এবং প্রেসমিনিস্টার রয়েছে। রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এম. শহিদুল ইসলাম আর প্রেস মিনিস্টার হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছেন শামীম আহমেদ। অপপ্রচার বন্ধে এদের কোনো কার্যকর তৎপরতা চোখে পরে না।
Dhaka, Bangladesh বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:18 AM |
Sunrise | 6:39 AM |
Zuhr | 11:59 AM |
Asr | 2:59 PM |
Magrib | 5:20 PM |
Isha | 6:40 PM |