আজ শনিবার | ২৭শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১১ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ২:৫৮
ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। এটি সরকারের একটি অশুভ পরিকল্পনা। এই মামলাতেও আসামী ছিলেন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে নিয়ে আওয়ামী প্রধান এই মামলা থেকে নিজের নাম বাদ দিয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দেশনেত্রী বেগম জিয়ার বিচারকার্য চালানো হচ্ছে। কারণ অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্রমণ ভাষায় কথা বলতে ভালবাসেন-শহীদ জিয়া, বেগম জিয়া, তারেক রহমানসহ জিয়া পরিবার ও বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে, বিনয়-শিষ্টাচারকে কোন তোয়াক্কা করেন না। নিপীড়ণের খড়গ চালিয়ে যেতে তিনি আইন আদালতকে নাৎসীবাদী ক্ষমতার দ্বারা যথেচ্ছ ব্যবহার করছেন। নাইকো মামলায় বেগম জিয়ার বিচারকার্য শুরু সম্পূর্ণরুপে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উগ্রতা ও প্রতিহিংসা। শেখ হাসিনা তাঁর বিরোধীদের জীবন, সম্পদ, সম্পত্তি, নিরাপত্তা সম্পূর্ণরুপে বিপন্ন করে যাচ্ছেন।
বন্ধুরা,
গণআন্দোলনে ভীত-সন্ত্রস্ত আওয়ামী লীগ খেই হারিয়ে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার ঘোষণা দিয়ে বিএনপির ওপর নারকীয় উন্মত্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়েছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বৈঠক করে পরিকল্পিতভাবে বিএনপি’র নেতাকর্মী ও মিছিল-সমাবেশের ওপর হামলা চালাচ্ছে, গুলি চালাচ্ছে। চারিদিকে তীব্র নিনাদে বিদায় ঘন্টায় তারা মরণ কামড় দিতে শুরু করেছে। যতই দিন যাচ্ছে ততই ভোট ডাকাত সরকারের হিং¯্রতা প্রকট হচ্ছে। ভোটাধিকারের ন্যায্য দাবী, অত্যাচার, উৎপীড়ন, খুন, গুম, লুণ্ঠন, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীও সহ্য করতে পারছে না। ছাত্রলীগের বাছাই করা ক্যাডারদের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীতে ঢুকিয়ে তাদের দিয়ে হায়েনার মতো হামলে পড়ে পদযাত্রা-মিছিল সমাবেশ ছিন্ন ভিন্ন করে দেয়া হচ্ছে। গায়েবী মামলা,গ্রেফতার-নির্যাতনের চন্ডনীতিতে নেমেছে নিশিরাতের সরকার। সারাদেশের জনপদের পর জনপদ আওয়ামী সংগঠনের নেতাকর্মীদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অস্ত্রসজ্জিত করা হয়েছে এবং উজ্জীবিত করা হয়েছে বিএনপিসহ বিরোধী দল ও মতকে নিশ্চিহ্ন করতে।
গতকাল মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সমাবেশে তাদের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মুখে ফ্যাসিবাদী হুংকার শুনেছেন নিশ্চয়ই। ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি দিয়ে বলেছেন, বিএনপিকে ঠান্ডা মাথায় নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে। দুইদিন আগেও তিনি বলেছিলেন, এখন থেকে শান্তি সমাবেশ নয়, সারাদেশে বিএনপিকে প্রতিরোধ করতে হবে। বিএনপির আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে হবে।
ওবায়দুল কাদেরসহ তাদের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের এই হুংকারের পর বিএনপির ওপর হামলা-মামলা-আটকের অভিযানে ঝাঁপিয়ে পড়েছে পুলিশ র্যাব সোয়াত বাহিনী।সাইন্স ল্যাবরেটরী এলাকায় আমাদের শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় বিনা উস্কানীতে হামলা করেছে পুলিশ ও আওয়ামীলীগের বিশেষ গুঁড়িয়ে দেয়া বাহিনী। বৃস্টির মতো টিয়ারগ্যাস রাবার বুলেট ছুঁড়েছে। আমাদের বহু নেতাকর্মীকে আহত করেছে। গ্রেফতার করেছে রাজপথের সাহসী কন্ঠস্বর সরকারের আতংক বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ ২৫ নেতাকর্মীকে আটক করেছে। অতীতের মতো আবারো বাসে আগুন দিয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপানোর পুরানো নাটক শুরু করেছে।
রাজশাহীতে পুলিশ অঘোষিত সান্ধ্য আইন জারি করেছে। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে তান্ডব চালিয়েছে। ঢাকা থেকে সোয়াত বাহিনী গিয়ে রাজশাহী বিএনপি কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলায় ৫ শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামী করা হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীকে। গত পরশুদিন সন্ধ্যায় ঢাকা থেকে রাজশাহী জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আহমেদ শামীম সরকারকে ডিবি পুলিশ তুলে নিয়ে গিয়ে এখনও স্বীকার করছে না। এটি দল এবং তার পরিবারে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ওবায়দুল কাদেরের হুমকি বাস্তবায়ন করছে আওয়ামী চেতনায় লালিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
ঢাকার আগে খুলনা, পটুয়াখালী, নেত্রকোনা, ফেনীসহ বিভিন্ন জেলায় বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে সহিংস হামলা চালিয়ে নেতাকর্মীদের গুরুতর আহত করাসহ মহাসমারোহে। পতনোন্মুখ সরকারের মন্ত্রী এমপিরা রাজপথে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে এই ঘৃণ্য হামলা চালাচ্ছে।
বন্ধুরা/
গত ১৫ বছরের মতো আবারো ভাঁওতাবাজির নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে মাফিয়া সরকার পুলিশকে জনগণের মুখোমুখি করে দেশে নৈরাজ্য ও সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। সরকার যদি বিরোধীদলের গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে দলীয় ক্যাডার ও পুলিশ দিয়ে হামলা ও বাধা প্রদানের এ ধারা অব্যাহত রাখে, তাহলে জনগণ হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। এর জন্য সৃষ্ট যেকোন উদ্ভুত পরিস্থিতির দায়ভার সরকারকেই বহন করতে হবে। বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার হুংকারের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণ হয়েছে আওয়ামী লীগ তার লাল ঘোড়া দাবড়িয়ে দেয়ার চরিত্র বদলায়নি। তারা যে গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও মানবাধিকার নিশ্চিহ্ন করেছে সেটি ফিরিয়ে দিতে এখনও অনিচ্ছুক। কারণ তাদের মনোযোগের কেন্দ্র বিন্দু হচ্ছে মহাদুর্নীতি ও টাকা পাচার। জনগণের টাকায় তারা ফুর্তিবাজি করছে। এই কারণেই তারা ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চায়।
জনগণ এই ফ্যাসিবাদী নিশিরাতের সরকার উৎখাতে রাস্তায় নেমে পড়েছে। হাটে মাঠে ঘাটে মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ। আন্দোলনে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়েছে। বিএনপি’র তৃণমূলের শক্তি এখন সবচেয়ে জোরালো। বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের দর্শণ এদেশের মৃত্তিকা থেকে উৎসারিত। তাই একে উপড়ে ফেলা এত সহজ নয় ৷ রক্তপিপাসু মনোভাব পরিত্যাগ না করলে আওয়ামী লীগ চিরতরে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
এই মাফিয়া সরকার সম্পূর্ণ গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তাদের সমাবেশগুলোতে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখা যায় না। সম্মেলনস্থলের চেয়ার খালি থাকে। তাদের গণভিত্তি ধ্বসে গেছে। তাই পেশীশক্তি, সন্ত্রাস ও রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে জনগণের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ওরা টিকে থাকতে চায়।
পুলিশ ভাইদের বলবো অগণতান্ত্রিক সরকারের পক্ষ নিয়ে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবেন না। এই সরকারই শেষ সরকার নয়। জনগণের সরকার অচিরেই প্রতিষ্ঠিত হবে। মাফিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতন হবে খুবই শোচনীয়। অতি বাড়াবাড়ি যারা করবে তাদেরকে উপযুক্ত পরিণতি ভোগ করতে হবে।
গ্রেফতারের তালিকা ঃ
গতকাল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি’র পদযাত্রায় পুলিশ অতর্কিত হামলা চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-১০ আসনে বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থী শেখ রবিউল আলম রবি, ধানমন্ডি থানা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন সৈকত, ধানমন্ডি থানা বিএনপি’র সাবেক সদস্য- রাইসুল ইসলাম চন্দন, ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক শাওন, ১৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মালেক, নিউমার্কেট থানা বিএনপি নেতা আব্দুল মালেক, শাহবাগ থানাধীন ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য সচিব মোঃ সবুজ, হাজারীবাগ থানাধীন ২২ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ রাব্বি, যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ রুবেল হোসেন, ২২ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য মোঃ শহিদুল ইসলাম, মুগদা থানা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ সোহাগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষকদল নেতা মোঃ আক্তার হোসেনসহ ৩০ জনের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এছাড়াও পুলিশের টিয়ারসেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপে আহত হয়েছে-মতিঝিল থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ নজরুল ইসলাম, খিলগাঁও থানাধীন ১ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুর রহমান পাটোয়ারী, ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র আহ্বায়ক আব্দুল হালিম, ১ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য-আব্দুল সালাম, রাহুল ইসলাম, রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শামিম আহম্মেদ, চকবাজার থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান, ধানমন্ডি থানার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম টিটু, ধানমন্ডি থানাধীন ১৫ নং ওয়ার্ড শ্রমিক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মনির সিকদার, সদস্য লিটন মোল্লা, মুগদা থানা শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মজিবর মোল্লা, ঢাকা কলেজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার জিয়াউর রহমান জিয়া, নিউমার্কেট থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আউয়াল আহমেদ অদিল ও ছাত্রদল নেতা আবুল বাশার, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মোঃ রবিউল হোসেন রবি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শামসুজ্জোহা শামসু মাস্টার, যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আলম রবি তালুকদার ও মতিঝিল থানা কৃষকদলের সদস্য মোঃ আনোয়ারসহ শতশত নেতাকর্মী।
যুব দলের সাবেক সহ-সভাপতি আলী আকবর চুন্নু গত ৭ মাস কারাভোগের পর মাত্র ১০ দিন আগে জামিনে মুক্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় আজ কোর্টে হাজিরা দিতে গেলে তার জামিন না মঞ্জুর করে পূণরায় কারাগারে প্রেরণ করে।
বাগেরহাট জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর রহমান আলমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
নরসিংদী জেলায় আগামাী ২৭ মে ২০২৩ এর কেন্দ্র ঘোষিত জনসমাবেশের প্রস্তুতি সভায় পুলিশ হামলা করে নরসিংদী জেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক- গোলাম কবির কামাল, খবিরুল ইসলাম বাবুল, জেলা বিএনপি’র সদস্য আ.ক.ম মোস্তাকিম পান্না, পৌর বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেনসহ ১০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে।
জামালপুর জেলার দ্রুত বিচার আদালতে বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, রাজশাহী জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদসহ ৭ জন বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করে। এছাড়াও গতকাল কদমতলী থানায় ৫৩ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে এজাহারভুক্ত আসামী এবং ১৩০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে ১ টি মিথ্যা মামলা দায়ের করে।
আমি গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের নি:শর্ত মুক্তিসহ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর আহবান জানাচ্ছি। আহত নেতাকর্মীদের আশু সুস্থতা কামনা করছি।
গত ১৯ মে ২০২৩ তারিখ হতে অদ্যবধি পর্যন্ত বিএনপি’র কেন্দ্র ঘোষিত জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারাদেশের প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী ঃ-
মোট মামলা : ১৪৮ টি
মোঃ গ্রেফতার : ৬৫০ জনে অধিক নেতাকর্মী
মোট আসামী : প্রায় ৫০০০ এর অধিক নেতাকর্মী
আহত হয়েছে : অসংখ্য নেতাকর্মী।
ধন্যবাদ সবাইকে। আল্লাহ হাফেজ।PRESS BRIEFING OF BNP SENIOR JOINT SECRETARY GENERAL-24 MAY 2023
Dhaka, Bangladesh শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:43 AM |
Zuhr | 12:06 PM |
Asr | 3:09 PM |
Magrib | 5:29 PM |
Isha | 6:49 PM |