আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ৩:৪৪
বিডি দিনকাল ডেস্ক:-রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তন যেন ক্রীড়ার তারার মেলা! দেশের বিশিষ্ট খেলোয়াড়, সংগঠক, কোচরা এক ছাদের নিচে। ২০১৩-২০ সালের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার গ্রহণ করেন ৮৫ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সময় স্বল্পতার জন্য শুধুমাত্র ২০২০ সালের পদকজয়ীদের মঞ্চে পদক দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর অনুমতিক্রমে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল ২০২০ সালে নির্বাচিত ৮ জনকে মঞ্চে পদক পরিয়ে দেন। ২০১৩-১৯ সালের নির্বাচিতদের অনুষ্ঠান শুরুর সময় পদক ক্রেস্ট সরবারহ করা হয়। ২০১৩-১৯ সালে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নাম ঘোষণার পর দাঁড়িয়ে পদক ও ক্রেস্ট তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান জানান।
বিগত জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশরীরে উপস্থিত ছিলেন। এবার সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারায় প্রধানমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সশরীরে উপস্থিত থাকতে পারলে খুব ভালো লাগত। আগামীতে অবশ্যই থাকব এবং এই পুরস্কার প্রতি বছর আয়োজন করতে হবে।’
পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে অনেকে মৃত্যুবরণ করেছেন। তাদের পরিবারের সদস্যরা সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদেরও স্মরণ করেন।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল তার বক্তব্যে ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু নিজে খেলোয়াড় ছিলেন। তার পরিবারের সবাই ক্রীড়া অনুরাগী। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় অনেক উন্নতি সাধন করেছে। ফুটবল, ক্রিকেট সহ সকল খেলায় আমরা সাফল্য অর্জন করছি।’
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান মঞ্চে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল জ্যাকব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন। এবারের পুরস্কারপ্রাপ্ত ছাড়াও বিগত সময়ের পুরস্কারপ্রাপ্তরাও এসেছিলেন অনুষ্ঠানে।
সব মিলিয়ে ওসমানী মিলনায়তন পরিণত হয় ক্রীড়ার তারার মেলায়।
Dhaka, Bangladesh রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:16 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:57 AM |
Asr | 2:57 PM |
Magrib | 5:17 PM |
Isha | 6:38 PM |