- প্রচ্ছদ
-
- ঢাকা
- আশুলিয়ায় একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়ে মানহানিকর অপপ্রচার
আশুলিয়ায় একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়ে মানহানিকর অপপ্রচার
প্রকাশ: ৫ অক্টোবর, ২০২০ ৯:৫১ পূর্বাহ্ণ
নজরল ইসলাম মানিক, সাভার ও আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি ঃ আশুলিয়ায় বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর সহকারী অধ্যক্ষ এ জেড এম আবদুল ওয়াজেদ এর বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মিথ্যা তথ্য ও এডিটিং করা ভিডিও পোস্ট করেছে এডিভি সারওয়ার নামক আইডি থেকে। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় দুটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে গত দু-তিন বছর পূর্বে ঐ বিদ্যালয় একজন শিক্ষক সারোয়ার নামে ছিল তিনি বিদ্যালয়ের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করার কারণে
বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ চাকরিচ্যুত করে। ওই ঘটনায় ওই শিক্ষক সারোয়ার আদালতে মামলা করে দীর্ঘদিন ধরে ওই মামলা চলমান রয়েছে। ওই ঘটনার জের ধরে চাকরীচ্যুত শিক্ষক তার এডিভি সারওয়ার আইডি নামক ফেসবুকে এ জেড এম আবদুল ওয়াজেদ এর নামে একটি এডিটিং ভিডিও পোস্ট করে। ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা এবং বিভিন্ন শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন সহকারী অধ্যক্ষ স্যার একজন ভদ্র নম্র এবং যোগ্যতা সম্পন্ন একজন শিক্ষক তার বিরুদ্ধে যে এডিটিং ভিডিও পোস্ট করেছে তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি সেই সাথে আমাদের সুনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মান ক্ষুন্ন করায় চাকরিচ্যুত শিক্ষক সারোয়ার কে আইনের আওতায় এনে বিচার কার্যক্রম শুরু করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করছি। এই ব্যাপারে বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর সহকারী অধ্যক্ষ এ জেড এম আবদুল ওয়াজেদ এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন এই বিদ্যালয়ে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে একজন চাকরিচ্যুত শিক্ষক সারোয়ার ২/৩ বছর পূর্বে তার একটি অপকর্মের কারণে তাকে চাকরীচ্যুত করা হয় যেখানে আমি প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি কোনরকম পক্ষপাতিত্ব করিনি এই কারণে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে এরকম অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার পাঁয়তারা করছে। এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষিকা খোসনে আরা এর অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, তার সাথে সহকারী অধ্যক্ষ স্যারের সাথে কোনরকম কোন বিবাদ ঘটেনি। আমাকে এবং ওই বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক কে ঘটনা ঘটেনি। একটি স্বার্থান্বেষী মহল আমাকে এবং সহকারী অধ্যক্ষ এ জেড এম আবদুল ওয়াজেদ স্যার এবং স্বনামধন্য বিদ্যালয়টির সুনাম নষ্ট করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি ১৪ ও ১৫ ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে একটি অপপ্রচার চালিয়ে একত্র করে আন্দোলনে নামার প্রক্রিয়া করেছে আমি সকলকে বুঝিয়ে আন্দোলন থেকে সরিয়ে দিয়েছি। এই ঘটনায় আমি বিচার চাইয়া আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।
Please follow and like us:
20 20