“আমরা যেভাবে অভিযান চালাচ্ছি তাতে এই সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ ডিএনসিসি এলাকার রাস্তার পাশের তার নামিয়ে আনা যাবে। এটা আমাদেরকে নামাতেই হবে।”
মেয়র আতিক বলেন, সড়কের পাশের ফুটপাত ও নালার নিচ দিয়ে এসব তার যাওয়ার পাইপ বসিয়ে দেওয়া হবে। এজন্য বিভিন্ন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ডিএনসিসির আলোচনা হচ্ছে।“রাস্তার পাশে যে সসার ড্রেনগুলো আছে এগুলোর নিচ দিয়ে আমি পাইপ বসিয়ে দেব। এ বাবদ ডিএনসিসিকে তারা ভাড়া দেবেন। আমি ইতোমধ্যে প্রকৌশল বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছি, আমাদের যত নতুন রাস্তা হবে, সেই রাস্তাগুলোর নিচ দিয়ে লাইন নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা রাখা হবে। আমরা চাই একটা স্থায়ী সমাধান।”
বৃহস্পতিবারের অভিযানে গুলশান এভিনিউর পাকিস্তান দূতাবাস থেকে শ্যুটিং ক্লাব পর্যন্ত সড়কের দুই পাশের ঝুলন্ত তার অপসারণ করা হয়।
পরে গুলশান ১ নম্বর গোলচত্বর থেকে রাস্তার পূর্ব ও পশ্চিম দিকে এবং গুলশান ২ নম্বর গোলচত্বর থেকে পূর্ব ও পশ্চিম দিকের সড়কের দুপাশের তার অপসারণ করা হয়।
এ সময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, সচিব মোজাম্মেল হক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম, কোয়াবের সভাপতি এস এম আনোয়ার কবির, আইএসপিএবির সভাপতি মো. আমিনুল হাকিম উপস্থিত ছিলেন।