আজ শনিবার | ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৫:৩৩
শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘সেন্টমার্টিন যদি বেদখল হয়ে যায়, বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়ায় সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে’- এমন এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাত-সংকটে আমরা ভুক্তভোগী হলে, সেটা হবে অত্যন্ত দুঃখজনক। তবে আমাদের কেউ আক্রান্ত হলে, সেই আক্রমণের জবাব দেয়া হবে। নিজেদের এতো খাটো করে দেখবো কেন? আমরাও প্রস্তুত। আক্রমণ করবো না। কিন্তু আক্রান্ত হলে কি ছেড়ে দেবো? আক্রান্ত হলে প্রতিরোধ করতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মিয়ানমারের সরকারের সঙ্গে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আলাপ-আলোচনার দরজা খোলা আছে। আমরা কথা বলতে পারি। যতক্ষণ কথা বলা যাবে, আলাপ-আলোচনা করা যাবে, আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি এবং করে যাবো। আমাদের যেন কোনো উস্কানি না থাকে।
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না।
আগস্টের ২৫ তারিখ থেকেই রোহিঙ্গাদের যে স্রোত এবং মানবিক কারণে উদারভাবে সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। যে কারণে তাকে মানবতার মা বলে অভিহিত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ অধিবেশনের পর ওয়াশিংটনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাসায় ছিলেন। সেসময় ছোট্ট একটা অপারেশন হয়। তিনি প্রতিদিনই সরকার এবং নিরাপত্তাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট সবাইকে ফোন করতেন। পার্টি পর্যায়েও সাবধান করে দিতেন, কেউ যেন কোনো উস্কানি না দেয়। কারণ প্রভোকেশন হলে যুদ্ধ হতে পারে। আমাদের আকাশসীমাও দু’একবার লঙ্ঘন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ধৈর্য ধরেছি। পরে আর সে অবস্থা বেশিদূর এগোয়নি।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের দরকার রোহিঙ্গা চাপ সরিয়ে নেয়া। সার্বিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনা সরকার সব জায়গায় প্রথমে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। এটা দুঃখজনক, জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠান নখদন্তহীনে পরিণত হয়েছে। ইসরাইল, বড় বড় দেশ তাদের কথা শোনে না। জাতিসংঘের অনুরোধ উপরোধগুলোর কোনো কার্যকারিতা বাস্তবে দেখতে পারছি না।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 4:31 AM |
Sunrise | 5:47 AM |
Zuhr | 11:51 AM |
Asr | 3:17 PM |
Magrib | 5:56 PM |
Isha | 7:11 PM |