আজ শনিবার | ২৭শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১১ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৭:০১
মনির হোসেন জীবন -রাজধানীর অদূরে কেরানীগঞ্জের জিনজিরা মান্দাইলে একটি বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ এবং গ্যাসের চুলার লিকেজ থেকে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ ৮ বছরের শিশু মরিয়ম ওরফে মারিয়ম চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মারা গেছে।
এর আগে এঘটনায় একই পরিবারের দুই শিশুসহ ৬ জন দগ্ধ হয়েছিল।
আজ বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ওসি) মো. বাচ্চু মিয়া দগ্ধ এক শিশু মারা যাবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আজ দুপুর পৌনে ২টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্হায় দগ্ধ সোনিয়ার মেয়ে মরিয়ম আক্তার (৮) মারা যায়।
পুলিশ ও নিহতের আত্নীয়রা জানান, মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কেরানীগঞ্জের জিনজিরা মডেল মান্দাইল জাওলা পাড়া এলাকার একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- মোছাম্মৎ বেগম (৬০), তার মেয়ে সোনিয়া আক্তার (২৬) সোনিয়ার মেয়ে মরিয়ম ওরফে মারিয়ম আক্তার (৮), বেগমের নাতি সাহাদাৎ হোসেন (২০), ও ইয়াছিন (১২) এবং মোছা, ইদুনী বেগম ওরফে পান্না বেগম (৫০)।
এদিকে, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস, এম আইউব হোসেন মারা যাবার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কেরানীগঞ্জের জিনজিরা এলাকা থেকে দগ্ধ হয়ে শিশু নারীসহ ৬ জন আমাদের এখানে এসেছিলেন। তাদের মধ্যে মরিয়ম নামে এক শিশু নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে মারা যায়। সে আইসিইউর ৪ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন ছিল। তার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। বাকি পাঁচজন এখানে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
অপরদিকে, বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. পার্থ শংকর পাল জানান, নারী শিশুসহ ছয় জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে এসেছে। এদের মধ্যে মৃত শিশুটি মরিয়মের শরীরের ৬০শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। বর্তমানে মোছা. বেগম ২৩ শতাংশ দগ্ধ, ইদুনী ওরফে পান্না বেগম ৩০ শতাংশ, সাহাদাৎ ৫২ শতাংশ, সোনিয়া ২৩ শতাংশ, ইয়াছিন ২৮ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:43 AM |
Zuhr | 12:06 PM |
Asr | 3:09 PM |
Magrib | 5:30 PM |
Isha | 6:50 PM |