আজ বুধবার | ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২২শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |২২শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি | দুপুর ১:১৭
বিডি দিনকাল ডেস্ক:- সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যা করার দুইদিন পরই (রবিবার) জাপানের সংসদের উচ্চকক্ষের (সিনেট) ২৬ তম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। নির্বাচনের পর উচ্চকক্ষে ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি তথা এলডিপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। দলটিতে দীর্ঘদিন ধরে শিনজ়ো আবের প্রভাব বজায় ছিল।
সকলের ধারণা সত্য প্রমাণ করে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোট নির্বাচনে বিশাল জয় অর্জন করেছে। দলটি জোট শরিক কোমেইতো দলের সাহায্য ছাড়াই শূন্য আসনগুলোর অর্ধেকেরও বেশি জয় করতে সক্ষম হয়।
এনএইচকে ওয়ার্ল্ড এ খবর নিশ্চিত করে বলেছেঃ রবিবার রাতে প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানান, এমন এক বিজয়ের জন্য তিনি কৃতজ্ঞ। তিনি মহামারি, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ এবং জীবনযাপনের ব্যয় বৃদ্ধি সহ দেশ যেসব বড় সমস্যার মুখোমুখি তা মোকাবিলার অঙ্গীকার করেন। তিনি জাপানের অর্থনীতিকে পুনরায় চাঙ্গা করার প্রতিজ্ঞা করেন।
ওদিকে, প্রধান বিরোধী শক্তি ‘দ্য কনস্টিটিউশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি’ তাদের নতুন দলনেতা ইযুমি কেনতার নেতৃত্বে উচ্চ কক্ষে তাদের আসন হারিয়েছে। ইযুমি বলেছেন, “আমাদের দলের সমর্থনের হার এখনও নিম্ন থাকায় আমাদের আরও কাজ করতে হবে এবং পুনরায় সমর্থন অর্জন করতে হবে”।
উল্লেখ্য, ক্ষমতাসীন জোট এবং অন্য দুই দল ‘নিপ্পন ইশিন জাপান ইনোভেশন পার্টি’ এবং ‘দ্য ডেমোক্রেটিক পার্টি ফর দ্য পিপল’ দেশের সংবিধান সংশোধন সমর্থন করে। তারা একত্রে সংসদের দুই-তৃতীয়াংশের চেয়ে বেশি আসন নিয়ন্ত্রণ করছে।
একটি সংশোধনী প্রস্তাবে গনভোটের জন্য সংসদের উভয় কক্ষে দুই-তৃতীয়াংশের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন হয়। এলডিপি বিশ্বাস করে, সময়ের সাথে খাপ খাওয়াতে ১৯৪৭ সালের সংবিধান (যা পরে আর কখনো সংশোধিত হয়নি) অবশ্যই সংশোধন করা উচিত।
Dhaka, Bangladesh বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:42 AM |
Zuhr | 12:10 PM |
Asr | 3:16 PM |
Magrib | 5:38 PM |
Isha | 6:57 PM |