আজ বৃহস্পতিবার | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২৪শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সন্ধ্যা ৬:০৪
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ-ঝিনাইদহের ছয় উপজেলায় নির্মিত ৬টি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। এর দুটি ভবনে কয়েকটি দোকান বরাদ্দ দেয়া হলেও চারটি ভবন এখনও তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। ফলে ভবনগুলো থেকে পাওয়া আয় দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা ও অফিসের দৈনন্দিন খরচ মেটানোর কথা থাকলেও সেটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না। ঝিনাইদহের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তথ্য মতে, জেলা সদরসহ ৬ উপজেলায় ৬টি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। কিন্তু ভবনগুলো তালাবদ্ধ থাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বসার স্থায়ী স্থান ও দোকান ভাড়া থেকে যে আয় হওয়ার কথা তা অর্জিত হচ্ছে না। ফলে অর্জিত আয় থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করা ও অফিসের দৈনন্দিন খরচ মেটানোর কথা থাকলেও সেটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না। একই সঙ্গে সেখানে গিয়ে সময় কাটাতেও পারছেন না বীর সন্তানরা। বীর মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচিত কমিটি না থাকায় ভবনগুলোর পরিপূর্ণ ব্যবহার হচ্ছে না। দ্রæত মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত কমিটির হাতে ভবনগুলো বুঝিয়ে দিলেই বাস্তবায়িত হবে সরকারের মহৎ উদ্দেশ্য। শৈলকুপা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মনোয়ার হোসেন মালিতা বলেন, ‘২০১৪ সালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন হয়। ২০১৭ সালে এর মেয়াদ শেষ হয়। এরপর থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ইউনিট কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করছে। কমান্ডার হিসেবে ইউএনও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন বিষয় দেখভাল করেন। ‘এ ছাড়া নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স হস্তান্তর না করায় বীর মুক্তিযোদ্ধাগণকে ভাড়া করা অফিসগুলোতেই বসতে হচ্ছে।’ এ বিষয়ে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও জেলা প্রশাসক মনিরা বেগম বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সগুলোর কয়েকটি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। কিছু দোকান ভাড়া দেয়া হয়েছে। ভাড়ার টাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করা হয়। তালাবদ্ধ ভবনগুলো দ্রæত ব্যবহার করতে ইউএনওদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
Dhaka, Bangladesh বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:18 AM |
Sunrise | 6:39 AM |
Zuhr | 11:59 AM |
Asr | 2:59 PM |
Magrib | 5:20 PM |
Isha | 6:40 PM |