আজ বৃহস্পতিবার | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২৪শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৪:৩৭
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:- ঈদের পর শিল্পকারখানা খোলার ঘোষণার পর ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে কর্মস্থলমুখী মানুষের চাপ বেড়েছে। তবে গণপরিবহন চলাচল না করায় কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে খোলা ট্রাক ও পিকআপে রাজধানী ঢাকায় ফিরছেন মানুষ। আবার অনেকেই সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় গন্তব্যে ফিরছেন। এতে করে করোনার ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে। এছাড়াও বৃষ্টির কারণে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।শনিবার (৩১ জুলাই) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কগুলিতে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত দেখা গেছে। মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড়, আশেকপুর বাইপাস, রাবনা বাইপাস, মির্জাপুর, গোড়াই শত শত কর্মস্থলমুখী মানুষকে পরিবহনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ভাড়া নৈরাজ্যসহ পদে পদে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে তাদের। জেলার প্রতিটি বাসস্ট্যান্ডে দেখা গেছে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। গণপরিবহন না থাকায় খোলা ট্রাক, পিকআপ, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে কয়েকগুণ বেশি ভাড়ায় গন্তব্যে যাচ্ছেন তারা।দুপুর ১২টার দিকে ভুঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা গেছে, যাত্রীবাহী বাসে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৪০০-৫০০টাকা। ৬ থেকে ৭টা বাসে যাত্রী তোলা হচ্ছে। অন্যদিকে, সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ভুঞাপুর হতে চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৬০০ টাকা করে। স্বাস্থ্যবিধিসহ ভাড়া নৈরাজ্য বন্ধে প্রশাসনের তেমন একটা নজরদারি চোখে পড়েনি।সিরাজগঞ্জের রহিমা বেগম বলেন, ‘আমি নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টেসে চাকরি করি। হঠাৎ খোলা দেওয়ায় কর্মস্থলে ফিরছি। বাস না চলায় কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে যেতে হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে চারশ টাকা দিয়ে যাওয়া গেলেও সিরাজগঞ্জ থেকে টাঙ্গাইল আসতে সাড়ে তিনশ টাকা খরচ হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ যেতে আরও হাজার খানেক খরচ হবে।’
Dhaka, Bangladesh বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:18 AM |
Sunrise | 6:39 AM |
Zuhr | 11:59 AM |
Asr | 2:59 PM |
Magrib | 5:20 PM |
Isha | 6:40 PM |