আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৯:৩৯
ঢাকা:-নদী ভাঙন রোধ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার দাবীতে গণপ্রজতান্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দাবী জানিয়ে আজ সকাল ১১টায় বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ জাতীয় প্রেসক্লাব চত্তরে এক মানববন্ধনের আয়োজন করেছে।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
বক্তব্য রাখেন, জয়বাংলা মঞ্চের সভাপতি মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী, পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব মো. সিদ্দিকুর রহমান, পিডিবি’র সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম হেমায়েত উদ্দিন, বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নেতা শেরেবাংলার একান্ত ভক্ত সাইফুল ইসলাম শুভ, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, নারীনেত্রী এলিজা রহমান, গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি ফাতেমা খাতুন, সাধারন সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফারহানা ইয়াসমিন মনি ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
সভাপতি ভাষণে এম এ জলিল বলেন, বাংলাদেশ নদী মাতৃত দেশ। তাই ৭৭০টি নদীকে বাঁচিয়ে নদী ভাঙন রোধ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ রোধ করার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন সম্ভব। সেটি হলো নদী ভাঙন রোধের জন্য পাথর, বালু ভর্তি বস্তা না ফেলে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে নদীর নাব্যতা বজায় রেখে পানি শাসনের মাধ্যমে নদীগুলোকে চলমান রাখতে হবে এবং লম্বালম্বিভাবে। যেখানে লম্বালম্বিতে সম্ভব নয়, সেখানে সিমেন্ট পাইলিং এর মাধ্যমে বেড়া সৃষ্টি করতে হবে। আর সারা বাংলাদেশের বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য ৭৭০টি নদীটিকে লম্বালম্বিভাবে দুই কূলে বেড়ীবাঁধ নির্মাণ করতে হবে। আজকের এই মানববন্ধন থেকে আমাদের দাবী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাথর ও বালু ভর্তি বস্তা না ফেলে পরিকল্পিতভাবে বিশে^র সার্বজন বিজ্ঞান ভিত্তিক নদী ভাঙন রোধ করুন। আসুন আমরা সবাই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে নদী ভাঙন রোধ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ জলোচ্ছ্বাস প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করি। আর সারা বাংলাদেশের নদীগুলোকে বেড়ীবাঁধের আওতায় আনতে পারলে আর কোন রকম বন্যা এবং নদী ভাঙন থাকবে না। নদী ভাঙন রোধ বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলেচ্ছ্¦াস প্রতিরোধের স্বপ্ন দেখেছিলেন আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার কর্মসূচিকে গ্রহণ করুন, নদী ভাঙন রোধ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের দাবী নদী ভাঙন রোধের জন্য বালু পাথর না ফেলে সেই সরকারের টাকা বরাদ্দ দিয়ে নদী সিকিস্তিদের জমি অধিগ্রহণকরে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক। তবেই অসহায় মানুষ সহায়তা পাবে। যারা ক্ষতিগ্রহস্ত হয়েছিল তারা ক্ষতিপূরণ পাবে। তাহলে বাংলাদেশের বেকারত্ব হবে না ও দারিদ্রতা বাড়বে না।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |