আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৮:৫৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়া;- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ঠেকাতে প্রশাসনের নির্লিপ্ততাকে দায়ী করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ। তারা ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তও দাবি করেন। সোমবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদরের সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার। এসময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা তাদের সঙ্গে ছিলেন। আল মামুন সরকার বলেন, বাড়ি ও অফিসে আগুনে তার সর্বস্ব শেষ হয়েছে। সারা জীবনের সব রেকর্ডপত্র নিঃশেষ হয়েছে। কিন্তু প্রশাসন শুধু তারই নয়, কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান রক্ষায় এগিয়ে আসেনি। পৌরসভায় আগুন দেয়া হয়েছে।
সেখান থেকে দমকল বাহিনীর দূরত্ব একশ’ গজও হবে না। তারা ইচ্ছে করলে তাদের অফিসের ভেতর থেকে পাইপে পানি দিয়ে আগুন নেভাতে পারতো। কিন্তু যারা এই তা-ব চালিয়েছে তাদের প্রতিহত করার শক্তি আমাদের যেকোন একটি সংগঠনের রয়েছে। কিন্তু আমরা সেদিকে যায়নি। কিন্তু প্রশাসন কি করলো? সেটিই আমাদের প্রশ্ন। র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, আমি রবিবারের ঘটনার সময় সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করেছি। জেলার ডিসি, এসপি’র সহায়তা চেয়েছি। থানার ওসিকে ফোন করেছি। আমিতো আর দারোগার ভূমিকায় নামতে পারি না। তিনি বলেন, আগের ঘটনাগুলোতেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। কাউকে আইনের আওতায় আনা হয়নি। রোববারের ওই ঘটনার দায়দায়িত্ব হেফাজতকে নিতে হবে। তিনি ওইদিনের ঘটনায় সদ্য সমাপ্ত পৌরসভা নির্বাচনের দুই প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি’র জহিরুল হক খোকন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাহমুদুল হক ভূইয়ার জড়িত থাকার অভিযোগ করেন। ৩ দিনের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পরিদর্শনে প্রশাসনের কর্মকর্তারা বের না হওয়ায় তারও সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |