আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৯:২৩
বিডি দিনকাল ডেস্ক:- সরব আবদুল কাদের মির্জা। নোয়াখালীর আওয়ামী লীগ নেতা। পৌরমেয়র। এবারও লড়ছেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র পদে। তিনি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই। সম্প্রতি তার একাধিক বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে তাকে বিশেষত নোয়াখালী অঞ্চলের আওয়ামী লীগ নেতাদের সমালোচনায় মুখর দেখা যায়। ঘুষ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা যায় তাকে।
একটি বক্তব্যে তাকে বলতে শোনা যায়, বৃহত্তর নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের কিছু কিছু চামচা নেতা আছেন, যারা বলেন অমুক নেতা তমুক নেতার নেতৃত্বে বিএনপির দুর্গ ভেঙেছে।
কাদের মির্জা তাঁর বক্তৃতায় বলেন, নোয়াখালীর রাজনীতি অতি কষ্টের। এই বৃহত্তর নোয়াখালীতে আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদের, মওদুদ সাহেব (বিএনপির মওদুদ আহমদ), আবু নাছের সাহেব (জামায়াতের)—এই তিনজন ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ, তাঁদের সমমর্যাদার কেউ নেই। কোনো নেতা সৃষ্টি হয়নি। এখন তো ওবায়দুল কাদের, মওদুদ আহমদের নাম বিক্রি করি। তাঁরা তিনজন তো অসুস্থ, তারা মারা গেলে কার নাম বিক্রি করবে, কেউ নাই।
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে দিবালোকে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেন, তারা হচ্ছেন নেতা। টেন্ডারবাজি করে কোটি কোটি টাকা লুটপাট যারা করেন, তারা হচ্ছেন নেতা। পুলিশের, প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি দিয়ে যারা পাঁচ লাখ টাকা নেন, তারা হচ্ছেন নেতা। গরিব পিয়নের চাকরি দিয়ে তিন লাখ টাকা যারা নেন, তারা হচ্ছেন নেতা। আবদুল কাদের মির্জা বলেন, আবদুল মালেক উকিল, শহীদ উদ্দিন এস্কেন্দার ও নুরুল হক সাহেবের নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগে অপরাজনীতি চলছে। এই অপরাজনীতি চলতে পারে না। তাই তিনি সবাইকে অপরাজনীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
আরো অন্তত দুটি বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে কাদের মির্জার। অন্য একটি বক্তব্যে তাকে বলতে শোনা যায়, আমি রাজনীতি করবো, প্রয়োজনে একা করবো। কোনো বেঈমান, মোনাফেক, সুবিধাবাদী এদের সাথে আমি থাকবো না। আমি অপরাজনীতির বিরুদ্ধে বলবো। কিছু নেতার দুর্নীতির কঠোর সমালোচনা করেন তিনি।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |