আজ বুধবার | ২৮শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৩ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১১ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | দুপুর ১২:৪৮
মামুন হোসাইনঃ চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার সদরে অবস্হিত ঐতিহ্যবাহী ফরিদগঞ্জ আবেদুর রেজা মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সরকারী নীতিমালাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ অভিভাবকদের কাছ থেকে গলাকাটা ২০ টাকার মাসিক বেতন ২৫০ টাকা করে আদায় করছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক পলাতক থাকায়, অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রধান শিক্ষক হাছিনা বেগম দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের কাছে ২০ টাকা মাসিক বেতন ২৫০ টাকা করে নির্ধারণ করেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়,২০ সেপ্টেম্বর রবিবার ছাত্রছাত্রীরা তাদের মাসিক বেতন দিতে গেলে জানেন এখন থেকে ২৫০ টাকা করে বেতন দিতে হবে।এই নিয়ে শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে সমলোচনার সৃষ্টি হলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসিনা আক্তার শিক্ষার্থীদের একটি আবেদন দিতে বলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন অভিভাবক জানান সরকারি স্কুলে খরচ কমবে, সরকার পতনের পরে করচ আরো বেড়ে গেলো,২০ টাকার বেতন ২৫০ টাকা করে নির্ধারণ করেন সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসিনা আক্তার। বাড়তি ফি নেওয়ার ব্যাপারে, আমরা সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে বিচার চাই,আমরা কি স্বাধীন দেশে বাস করি,প্রধান শিক্ষক না থাকায় গলায়চুরি দেওয়া শুরু করলো স্কুল কর্তৃপক্ষ।
এই বিষয় অতিরিক্ত দায়িত্ব সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসিনা আক্তার জানান প্রধান শিক্ষক রফিকুল আমিন কাজল স্যারের সাথে আলোচনা করে বেতন বাড়ানো হয়েছে। ২৫০ টাকা করে বেতন নেওয়ার জন্য লিখিত আছে বলে তিনি জানান।
প্রধান শিক্ষক রফিকুল আমিন কাজল জানান নিয়ম হলো প্রধান শিক্ষক অনুপস্থিত থাকলে তার সাথে সমন্বয় করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কিন্তু আমার কোন কথার দাম না দিয়ে নিজের মর্জিমত সিদ্ধান্ত নেন সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসিনা আক্তার।সরকারি স্কুলে সরকারের নির্ধারিত বেতন ছাড়া বাড়তে বেতন নেওয়ার কোন নিয়ম নেই।আমি এই ব্যাপারে কিছুই জানি না। তিনি বর্তমানে নিজেকেই প্রধান শিক্ষক দাবি করে নিজের মত করে সবকিছু চালিয়ে যান। তিনি আরো বলেন আমি উপস্থিত থাকাকালীন ২৫০ টাকা করে বেতন নেওয়া হয়েছে কিনা খতিয়ে দেখেন।
Dhaka, Bangladesh বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 4:54 AM |
Sunrise | 6:12 AM |
Zuhr | 11:43 AM |
Asr | 2:51 PM |
Magrib | 5:13 PM |
Isha | 6:32 PM |