ফরিদগঞ্জ ও একজন লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ..
।। শুভ জন্মদিন।।
ফরিদগঞ্জ উপজেলার মাটি ও মানুষের নেতা লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ ১৯৫৭ সালের
৮ জুন চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার মান্দারখিল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তাঁর পিতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক, সৎ, কর্মনিষ্ঠ, আদর্শবান ব্যক্তিত্ব মরহুম আলহাজ্ব সৈয়দ আহম্মেদ পাটওয়ারী এবং মাতা মরহুমা আপ্তাবের নেছা। ৩ ভাই ২ বোনের মধ্যে তিঁনি সবার বড়।
শৈশব ও কৈশরঃ
গ্রামের স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু করে নিম্ন-মাধ্যমিক শ্রেনী পর্যন্ত পড়াশুনা করে মাধ্যমিক পড়াশুনার জন্য মোঃ হারুনুর রশিদ চলে যান মামার বাড়ি রামগঞ্জ উপজেলার মাসিমপুর গ্রামে। মাসিমপুর গ্রামের ঐতিহ্যবাহী ‘‘বদর উদ্দিন পাটওয়ারী বাড়ি” তাঁর নানার বাড়ি।
নানা মরহুম জয়নাল আবদিন পাটওয়ারী নানী মরহুমা আমিরেন্নেছা।
পাঁচ মামা ও দুই খালা হলেন যথাক্রমে মরহুম লুৎফর রহমান পাটওয়ারী, মোঃ আব্দুস সালাম পাটওয়ারী, মরহুম আবুল কালাম পাটওয়ারী, মরহুম আমির হোসেন পাটওয়ারী ও মরহুম আব্দুল মতিন পাটওয়ারী এবং মোছাঃ শহিদুন্নেছা বেগম ও আলিমুন্নেছা বেগম।
শিক্ষা-জীবনঃ
গ্রামের বাড়িতে শৈশবের পাঠ চুকিয়ে মাসিমপুর এ.এল.এম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনীতে ভর্তি হয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উর্ত্তীন হন। নানা-নানি ও মামাদের অতি আদরের মোঃ হারুনুর রশিদ মামা বাড়িতেই সময় কাটাতে বেশি ভালবাসতেন। মাসিমপুর এ.এল.এম উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য ঢাকায় চলে আসেন। মতিঝিল মহা বিদ্যালয় হতে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।
কর্ম-জীবনঃ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করার পর পরই তিনি কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। শুরুতেই আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কনস্ট্রাকশন কোম্পানী টেকনোকন লিমিটেড এর ‘ইরাক-কুয়েত প্রকল্পের’ ওভারসিজ ম্যানেজার হিসাবে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত সফলভাবে উল্লেখিত প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করে দেশে ফিরে এসে অর্জিত আত্মবিশ্বাস ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাজমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানী। তাঁর সততা ও কর্মদক্ষতার গুনে অতি অল্প সময়ের মধ্যে ব্যবসায়িক সুনাম অর্জন করে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। পাশাপাশি বাড়তে থাকে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস। এরপর একে একে তিনি গড়ে তোলেন-
নাজমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানী কনসোর্টিয়াম, এনসিসি কনসোর্টিয়াম, এনসিসি হোল্ডিংস লিঃ, অপূর্ব এমব্রয়ডারী, এইচ.আর ব্রিকস্, এইচ.আর ফিশারিজসহ নানা প্রতিষ্ঠান।
জনাব মোঃ হারুনুর রশিদ এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ও ধারাবাহিক সফলতার ফলশ্রুতিতে মাত্র ২০ (বিশ) বছরের মধ্যেই তিনি একটি গ্রুপ অব কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেন যাহা এনসিসি গ্রুপ নামে পরিচিত। তিঁনি এই গ্রুপ অব কোম্পানীর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ব্যবসায়িক সফলতার ধারাবাহিকতায় তাঁর ব্যবসায়িক অবস্থানকে আরও সুসংহত করতে তিনি সম্পৃক্ত হন এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড ও গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পরিচালক হওয়ার মাধ্যমে।
তিঁনি ১৯৯৫ সালে আন্তর্জাতিক সেবা সংস্থা লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এর সদস্য হন লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা প্রমিনেন্টের মাধ্যমে। লায়ন্স ক্লাবের সদস্য হয়ে নিজ আন্তরিক মানব কল্যাণমূলক কর্মকান্ডের পথ ধরে একে একে ক্লাব সভাপতি, জেলা ৩১৫বি৩ এর কেবিনেটে ডিষ্ট্রিক্ট চেয়ারম্যান থেকে রিজিয়ন চেয়ারম্যান হয়ে বিভিন্ন সেবামূলক কমিটির চেয়ারম্যান পদসহ অক্টোবর সেবা সপ্তাহ ও কনভেনশন কমিটির চেয়ারম্যানের পদও অলংকৃত করেন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি যোগ্যতা ও সাফল্যের পরিচয় দিয়ে জেলার সকল লায়ন সদস্যদের মন জয় করে নিয়ে ২০০২-২০০৩ এ ভাইস ডিষ্ট্রিক্ট গভর্নর ও ২০০৩-২০০৪ এ ডিষ্ট্রিক্ট ৩১৫বি৩ এর ডিষ্ট্রিক্ট গভর্নর নির্বাচিত হন। সেবামূলক কর্মকান্ডের ধারাকে গতিময় করতে তিনি লায়ন্স এর সর্বোচ্চ সম্মান মেলভিন জোন্স ফেলো (এম.জে.এফ) উপাধি লাভ করেন। এরপর ডিষ্ট্রিক্ট গভর্নর এর পরিধি পেরিয়ে নির্বাচিত হন কাউন্সিল অব গভর্নরের ভাইস চেয়ারপার্সন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। বাহরাইন, ভারতের আহমেদাবাদ, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্য ফোরাম এবং বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত একই ফোরামে ট্রেজারার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সফলভাবে এসমস্ত দায়িত্ব পালন করার জন্য তিনি আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল অর্জন করেন। তাছাড়াও আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে অনেক সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।
সমাজসেবাঃ
লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ একজন ব্যতিক্রমধর্মী সমাজসেবক, দানশীল ও নিবেদিত প্রান মানবতার সেবক।
প্রতি বছর এলাকার অসহায় ও দুস্থদের মাঝে শাড়ী ও লুঙ্গী কাপড়, শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র ও বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরন করেন।
বিভিন্ন সময়ে গরীব ও দুঃস্থদের মাঝে চক্ষু শিবির, দাতব্য চিকিৎসা ও বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ করে থাকেন। মানবসেবা ও জন কল্যাণমূলক কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি দেশে ও বিদেশে সম্মানিত হয়েছেন এবং অর্জন করেছেন অনেক স্বীকৃতিমূলক পুরষ্কার। যার মধ্যে মাদার তেঁরেসা পদক, অতিশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক ও দেশবন্ধু চিত্ত রঞ্জন দাশ স্বর্ণ পদক উল্লেখযোগ্য।
ফরিদগঞ্জের সরস মাটিতে জন্মগ্রহন করে নিজের মেধা, যোগ্যতা ও ঐকান্তিক পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে স্বচ্ছভাবে প্রতিষ্ঠিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনীতিবীদ লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ শত ব্যস্ততার মধ্যেও সর্বক্ষণ মনে রেখেছেন তাঁর প্রিয় জন্মভূমির মাটি ও মানুষকে। তাঁর চিন্তা চেতনায় রয়েছে ফরিদগঞ্জের উন্নয়ন।
রাজনৈতিক জীবনঃ একবিংশ শতাব্দীর প্রযুক্তিনির্ভর যুগে মানবতাবাদী মানুষের বড় অভাব। মানুষ তার নিজ প্রয়োজন মেটাবার নানা সংগ্রামে ব্যতিব্যস্ত। সামাজিক শিষ্টাচারহীনতা আমাদের গৌরবময় অর্জনকে ম্লান করে দিচ্ছে। কিন্তু এরই মাঝে সমাজের মূল লক্ষ্য অর্জনের জন্য কিছু মানুষ আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যাদের কথা না বললেই নয়। তেমনই একজন সমাজসেবায় নিবেদিত প্রাণ লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ তাঁর প্রিয় জন্মস্থান ফরিদগঞ্জকে বাংলাদেশের একটি মডেল হিসাবে গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করে তোলার লক্ষ্যেই তিঁনি এলাকায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও অর্থায়নে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। এলাকাবাসীর শিক্ষা, যোগাযোগ, চিকিৎসা,আবাসিক বিদ্যুৎ সরবরাহ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাঘাট, মসজিদ-মাদ্রাসা, মঠ-মন্দির উন্নয়ন এবং অসহায় দরিত্র মানুষদের সাহাযের জন্য সদা প্রস্তুত।
ফরিদগঞ্জবাসীর অতি জনপ্রিয় এই মানুষটি জাতীয়তাবাদী চেতনা তথা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর আর্দশে বিশ্বাসী।
বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আগামীর রাষ্ট্রনায়ক দেশনায়ক তারেক রহমানের আর্দশে আস্থাশীল।
২০০৮ সালে তিঁনি নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে দলের মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে তিনি সততার সাথে সরকারী বরাদ্দ ছাড়াও ব্যক্তিগত অর্থায়নে অনেক রাস্তা-ব্রীজ-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদরাসাসহ নানা উন্নয়নমূলক কাজ করেন। ফরিদগঞ্জকে একটি উন্নয়নের মডেল উপজেলা হিসাবে গড়ে তোলার প্রত্যাশা করেন। দেশের নামকরা একটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতা, সাংগঠনিক নৈপূণ্য ও সেবা কার্যক্রমের বৈচিত্র্য সাধনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালনে সচেষ্ঠ রয়েছেন।
২০০৮ইং সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে তিনি শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। দলীয়ভাবে তিনি ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি, চাঁদপুর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহি কমিটির ব্যাংকিং ও রাজস্ব বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
ব্যক্তিগত দান অনুদানঃ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পূর্বে হতেই তিনি এলাকার শিক্ষা সংস্কৃতি ও বিভিন্ন সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত থাকার ধারাবাহিকতায় ব্যক্তিগত অর্থায়নে একে একে প্রতিষ্ঠা করেন-
• প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যায়ে তাঁর পিতা মরহুম আলহাজ্ব সৈয়দ আহম্মেদ পাটওয়ারী সাহেবের নামানুসারে গৃদকালিন্দিয়া হাজেরা হাসমত ডিগ্রি কলেজের একটি দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন।
• গৃদকালিন্দিয়া হাজেরা হাসমত ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন একটি সংগ্রহ সমৃদ্ধ আধুনিক পাঠাগার যা তাঁর সহধর্মিনী সৈয়দা নাজমুন নাহারের নামানুসারে প্রতিষ্ঠিত।
• কচিকাঁচা ছেলেমেয়েদের আধুনিক শিক্ষায় সু-শিক্ষিত করার জন্য গৃদকালিন্দিয়া বাজারে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লায়ন হারুনুর রশিদ আইডিয়াল কিন্ডার গার্টেন।
• এলাকার অহসায় ও এতিম শিশুদের সু-শিক্ষার কথা চিন্তা করে তাঁর গর্ভধারিনী মা আপ্তাবের
নেছার নামানুসারে প্রতিষ্ঠা করেন, দারুল কোরআন হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা।
• এলাকাবাসীর সুচিকিৎসার বিষয়টি চিন্তা করে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় ও আধুনিক মানের একটি মসজিদের নির্মাণ কাজ চলমান রেখেছেন।
• গল্লাক আদর্শ কলেজকে তিনি ডিকগ্র কলেজে রুপান্তর করেন।
খেলাধূলাঃ লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদের খেলাধূলা ও চিত্ত বিনোদনের প্রতিও যথেষ্ঠ আগ্রহ রয়েছে। যে কারনে তিনি নিম্নে উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের সহিত সম্পৃক্ত রয়েছেন-
আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেড, উত্তরা ক্লাব লিমিটেড, অল কমিউনিটি ক্লাব লিমিটেড, জাপান-বাংলাদেশ ওসাকা সমিতি প্রভৃতি।
তাছাড়া তিনি ঢাকাস্থ ফরিদগঞ্জ থানা সমিতি, ঢাকাস্থ চাঁদপুর জেলা সমিতি, ফরিদগঞ্জ বার্তা পাঠক ফোরাম এর আজীবন সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
সাংসারিক জীবনঃ পারিবারিক জীবনে সকল প্রেরণার উৎস তাঁর সহধর্মিনী সৈয়দা নাজমুন নাহার।
সন্তানগুলি যথাক্রমে তাসফিয়া মুশররাত রাফা এমবিবিএস, নাজিফা আনতারা প্রমি এমবিএ, পুত্র সাদমান সাকিব অপূর্ব এমবিএ ও মাষ্টার আদিল আহমেদ মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে নার্সারীতে অধ্যয়নরত।
দেশ ভ্রমনঃ
একজন সফল ব্যবসায়ী, সমাজ সেবক ও রাজনীতিবীদ লায়ন মোঃ হারুনুর রশিদ স্বপরিবারে বিশ্বের বহুদেশ ভ্রমণ করেছেন। যার মধ্যে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, ইংল্যান্ড, জাপান, চীন, ইটালী, জার্মান, ফ্রান্স, মিশর, কাতার, সৌদিআরব, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, ইরাক, কুয়েত, মরোক্ক, তুরষ্ক, মরিশাস, ফিলিপাইন, সাউথ আফ্রিকা উল্ল্যেখযোগ্য।
* আজ ফরিদগঞ্জবাসীর এই প্রিয় মানুষটির শুভ জন্মদিন।
মহান আল্লাহতায়ালা দেশ ও মানুষের কল্যানে তাঁর সার্বিক সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করুন। আমিন।