বিডি দিনকাল ডেস্ক:- সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের বাংলাদেশ শেরেবাংলা সোহরাওয়ার্দী মওলানা ভাসানী তাজউদ্দীনের আখাংকিত বাংলাদেশ ও বিশ^ কবির সোনার বাংলা কবি নজরুলের বাংলাদেশ কবি জীবনানন্দের রপসী বাংলা গড়তে হলে স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার কাছে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের আহ্বান বন্যা নিয়ন্ত্রণ নদী ভাঙন রোধের পরিকল্পনা গ্রহণ করুন দাবীতে মানববন্ধন ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ সকাল ১১ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের চত্তর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
বক্তব্য রাখেন কাজী আরেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, বরিশাল বিভাগ সমিতির যুগ্ম সম্পাদক আ স ম মোস্তফা কামাল, জাসদ নেতা হুমায়ুন কবির, বরিশাল বিভাগ সমিতির সদস্য শহীদুন্নবী ডাবলু, নকিব হক, নারীনেত্রী এলিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিকলীগের সহ সভাপতি ফাতেমা খাতুন, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন বন্যায় প্রায় প্রতিবছর সারা বাংলাদেশে অধিকাংশ জেলায় সম্পদ ফসলাদির ক্ষতি হয়, যা পূরণ হওয়ার নয়। নদী ভাঙনে প্রতিবছর ২০-২৫ জেলায় ধন সম্পদ ঘর বাড়ী ফসলাদি জমি হারায়। তাতে পরিবারগুলো সর্বহারা হয়ে গৃহহীন হয়ে যায়। এই দুইটি সংকট সমাধানের লক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনা গ্রহণ করুন।
০১। সারা বাংলাদেশেরনদীগুলোর দুই পার দিয়ে লম্বালম্বিভাবে মহাসড়ক করুন, এই সড়কগুলো নদীর নাব্যতা রক্ষা করার জন্য যে ড্রেজিং করা হয় এই ড্রেজিং এর মাটি দিয়ে সড়ক করুন। নদীর নাব্যতাও রক্ষা পাবে প্রচুর পরিমাণে পানি রাখা যাবে। যেখানে মোড় বা কনই পরবে সেখানে নদীর পারে পাইলিং এর মাধ্যমে দেওয়াল করুন, নদী পানির শ্রোত নিয়ন্ত্রণ করুন। সব সড়কগুলো নদীর দুই পার দিয়া সাগরে মিলিত হবে। সড়ক গুলো হবে ১শত ফুট চওড়া ও উচ্চতা হবে ৫০ ফুট। এই কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলেই ফসলীজ জমি রক্ষা পারে. গ্রামে গঞ্জে পাড়ায় মহল্লায় আর কোন পানি ঢুকতে পারবে না। আর নদী ভাঙনের পরিবার গুলোকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে নদী ভাঙন রোধের জন্য বালির বস্তা, পাথর ফেলান হয় তাতে যে টাকার খরচ হয় তার তিন ভাগের একভাগ দিয়া নদী ভাঙনের পরিবার গুলোকে পুনর্বাসন করা যাবে। এই সড়কগুলো করা হলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ হবে ও নদী ভাঙন স্থায়ীভাবে রোধ পাবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর অনেক যুগান্তকারী কাজ হয়েছে যেমন- ভারতের সাথে পানি চুক্তি, পাবর্ত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসীদের সাথে চুক্তি, সমুদ্র সীমানা নির্ধারণ, ভারতে সাথে সীমান্ত সমস্যার সমাধান। সারা বাংলাদেশে সড়ক ও রেল যোগাযোগ উন্নত করা। আপনার উদ্যোগে দেশের খরচের পদ্মা সেতু, ঢাকায় উড়াল রেলপখ, রেল পথ নির্মাণ, পটুয়াখালী পায়রা সামুদ্রিক বন্দর, চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টার্ণেল, খাদ্যে মাছে স্বয়ংসম্পন্ন বিশেষভাবে আপনি যদি বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নদী ভাঙন রোধ হয়। তবে বাংলাদেশের ফসলী জমি রেড়ে যাবে দেশের উৎপাদন বৃদ্ধি বাড়বে দেশ হবে উন্নত বিশে^র সমতুল্য। দেশ হবে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর মাদকমুক্ত অসাম্প্রদায়িক উন্নত পরিবেশের সম্প্রতির বাংলাদেশ।