আজ রবিবার | ২৮শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১২ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১২ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ১:৪৩
টা্ঙ্গাইল প্রতিনিধি:-টাঙ্গাইলের বাসাইলে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সড়কটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ হিসেবে ব্যবহার হতো। তাই বাঁধটি ভেঙে নতুন করে বাসাইল উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের অন্তত ১০ গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও মাছের ঘের।
শনিবার সকালে বাসাইল-নাটিয়াপাড়া সড়কের বাসাইল দক্ষিণ পাড়া এলাকায় ভেঙে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, গত বছর বন্যায় বাসাইল-নাটিয়া পাড়া সড়কের পৌরসভার বাসাইল দক্ষিণ পাড়া এলাকায় একটি সেতু ভেঙে যায়। পরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে একটি প্রকল্প দিয়ে মাটি ভরাট করা হয়। সড়কটি বাসাইল, কাঞ্চনপুর ও হাবলা ইউনিয়ন ইউনিয়নবাসীর আঞ্চলিক যোগাযোগের মাধ্যম।
সড়কটি ব্যবহার করে বাসাইল উপজেলাবাসী মির্জাপুরের সঙ্গে অতি সহজে যোগাযোগ করতে পারায় অল্প দিনেই সড়কটি পরিচিতি পায়। সড়কটি ব্যবহার করে উপজেলার ঢাকাগামী যাত্রীরা অল্প সময়ে ঢাকা পৌঁছাতে পারে। তাই সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় বিপাকে পরেছে এ সড়ক ব্যবহারকারীরা।
এই সড়ক দিয়ে বাসাইল উপজেলার আদাজান, কাঞ্চনপুর, বিলপাড়া, হাবলা, মির্জাপুর উপজেলার কুর্নী, ফতেপুর, পাটখাগুড়ী, মহেড়া, ভাতকুড়া, আদাবাড়ি এবং দেলদুয়ার উপজেলার নাটিয়াপাড়া, বর্নীসহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ বাসাইল উপজেলার যোগাযোগ করে। সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় এসব এলাকার মানুষের বাসাইল সদরের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।
অন্যদিকে সড়কটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ হিসেবে ব্যবহার হতো। এই বাঁধ ভেঙে উপজেলার কাঞ্চনপুর ছনকা পাড়াসহ অন্তত ১০টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় এক শত পরিবার।
এ বিষয়ে সিএনজি চালক আলিম বলেন, এই সড়ক ব্যবহার করে আমরা গাড়ি চালাই। সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় সড়ক পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় আমরাও গাড়ি চালাতে পারছি না।
পথচারী মমিন মিয়া বলেন, সড়কটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই স্থানে দ্রুত একটি বেইলি সেতু স্থাপন করলে সড়কটি ব্যবহারকারীদের জন্য মঙ্গল হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনজুর হোসেন বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ভাঙন কবলিত সড়কটি পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:43 AM |
Zuhr | 12:06 PM |
Asr | 3:09 PM |
Magrib | 5:30 PM |
Isha | 6:50 PM |