আজ শনিবার | ২৭শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১১ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৪:০৩
নজরুল ইসলাম মানিক,আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি : আশুলিয়ার বিভিন্ন বাজারে কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে কোন ছোঁয়া লাগেনি। বাজারগুরো খোলা আকাশের নীচে বা মাঠে করার কথা থাকলেও যেখানকার বাজার সেখানেই হয়েছে। মানুষজন গাদাগাদি করে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে দেখা গেছে। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে বাজারগুলোতে মানুষের জটলা থাকলেও মনিটরিংয়ের জন্য প্রশাসনের কাউকে চোখে পড়েনি। তবে কঠোর লকডাউনের প্রথম দিনের তুলনায় আশুলিয়ার সড়ক, মহাসড়কগুলো ছিল অনেকটাই ফাঁকা। সড়কের বিভিন্ন স্থানে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।
শুক্রবার ভোর থেকে আশুলিয়ার বাইপাইল মাছের আড়ৎ, কাঁচামালের আড়ৎ, ফলের আড়ৎ, শ্রীপুর বাজার, আড়ৎ, জিরানী বাজার, গোহাইলবাড়ি বাজার এবং কোনাপাড়া ইকরা বাজারগুলোতে জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে বিভিন্ন পণ্যের আড়ৎ, জিরানী বাজার এবং গোহাইলবাড়ী বাজারে লোক সমাগম ছিল তুলানামূলকভাবে বেশী।
সরেজমিনে আশুলিয়ার বিভিন্ন বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে শত শত মানুষের সমাগম থাকলেও স্বাস্থ্যবিধির কোন বালাই ছিল না। অধিকাংশ ক্রেতা-বিক্রেতার মুখে ছিল না কোন মাস্ক। তবে বাজার কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেননি।
গোহাইলবাড়ি বাজারে সবজি কিনতে এসেছেন আনোয়ার হোসেন নামের এক ব্যক্তি। মুখে মাস্ক নেই। মানছেন না স্বাস্থ্যবিধিও। তিনি জানান, লকডাউনের কারণে বাজারগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা জায়গায় কিংবা মাঠে করার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। কেই মানছেন না আইন। আমি কেন মানব।
বাইপাইল বাজারে কথা হয় মাছ কিনতে আসা রাব্বি নামের এক পোশাক শ্রমিক। তিনি জানান, শুক্রবার এখানে মাছের দাম কম পাওয়া যায়। তাই আজ এখানে মাছ কিনতে এসেছি। মাস্ক আমি একদমই পরিনা। স্বাশকষ্ট হয়। এছাড়া আমরা গার্মেন্টস শ্রমিক আমেদর কি আর করোনা হয়?
‘
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সবজি বিক্রেতা জানান, কিসের করোনা? আবার লকডাউন দিছে। যত করোনা খালি গরীবের। বাজারে না আসলে, বিক্রি না করলে খামু কি? তাই বাজারে আসছি আর সবজি বিক্রি করছি।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:23 AM |
Sunrise | 6:43 AM |
Zuhr | 12:06 PM |
Asr | 3:09 PM |
Magrib | 5:30 PM |
Isha | 6:50 PM |