আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৯:৩২
নোয়াখালী: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা বলেন, প্রশাসনের লোকরা অনেক উড়ছেন। তাঁরা মনে করেন শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় এনেছেন প্রশাসনের লোক। তাদের কিছু লোক এসব করেছেন শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য।
তিনি বলেন, আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলেছি, অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করব। কে রাঘব, কে বহিষ্কার করার কথা বলে, কে জেলে দেওয়ার কথা বলে, কে মেরে ফেলার কথা বলে। মেরে ফেললেও প্রতিবাদ করবো, কবর ঠিক করে রেখেছি। যারা এসব করছে, তাদের সঙ্গে হাসরের দিন দেখা হবে।
তিনি বলেন, সোনাগাজী উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করে, গাড়িতে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, এগুলো বললে খারাপ। টেন্ডারবাজি করে হাজার হাজার কোটি টাকা কামিয়েছে। গরিব পুলিশের চাকরি দিয়ে ৫লাখ টাকা কামিয়েছে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিয়নের চাকরি দিতেও ৫লাখ টাকা নিয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসের পিয়নের চাকরি দিতে ৫লাখ টাকা নিয়েছে। এটা কি রাজনীতি।
আবদুল কাদের মির্জা বলেন, নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে কথা বলেছি। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে জানিও না। মানুষের ভোটাধিকার এখন দিতে পারবেন একমাত্র শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়া ঘরে ঢুকে গেছেন। তাঁর ছেলেটা চরিত্রহীন। বিএনপির রাজনীতি অচল। মওদুদ সাহেবও অসুস্থ। আর কোনো নেতাও নেই। শেখ হাসিনা সাহসী নেত্রী, তাকে দিয়েই হবে।
তিনি আরও বলেন, নেত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স নীতি প্রশাসন, দলের নেতারা বাস্তবায়ন করতে পারেননি। নেত্রী আপনি সিদ্ধান্ত দেন, দলের কোনো এমপি, জনপ্রতিনিধি হতে হলে মাদক ও নারী কেলেংকারির সঙ্গে জড়িত থাকতে পারবেন না। তাহলে দলের ভেতর অনিয়ম কমবে।
শুক্রবার নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাটে এক নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |