- প্রচ্ছদ
-
- ঢাকা
- সখিপুরে আ.লীগ দোসররা বহাল তবিয়তে ঃ চলছে গভীর ষড়যন্ত্র
সখিপুরে আ.লীগ দোসররা বহাল তবিয়তে ঃ চলছে গভীর ষড়যন্ত্র
প্রকাশ: ৩১ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০৩ অপরাহ্ণ
টাঙ্গাইল পতিনিধিঃ-টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার সরকারি,বেসরকারি,স্বায়িত্ব শাসিত বিভিন্ন দপ্তরে ক্লাব,সমিতিতে আ.লীগ দোসররা বহাল তবিয়তে রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করার জন্য চলছে গভীর ষড়যন্ত্র। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ১২বছর যাবৎ চাকরি করছে রেহানা পারভীন ।দীর্ঘ এক যুগে প্রথমে সে ছিল অফিস সহকারি,এরপর ক্যাশিয়ার, এরপর হিসাবরক্ষক,এখন প্রধান অফিস সহকারি হিসাবে কর্মরত রয়েছে। বিগত ২০১২সাল হতে অদ্যবধি কর্মরত আছে। তার ভাই ডা. রুবায়েদ রাজিব স্বাচিপ নেতা এবং তার স্বামী শফি আ.লীগ প্রভাবশালী নেতা হওয়ার সুবাধে ধরাকে সরা জ্ঞান করে রেহানা অবাধে অনিয়ম-দুর্নীতি করে যাচ্ছে। তার অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে আসলেও প্রভাব খাটিয়ে তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে। ইতিপূর্বে ডিজি(স্বাস্থ্য) অফিস থেকে গাজীপুর সিভিল সার্জন ডাঃ খায়রুজ্জামান এর নেতৃত্বে একটি তদন্ত টিম বিগত ১৮ জুলাই/২০২২খ্রিঃ তারিখে এবং টাঙ্গাইল সিভিল সার্জন অফিস থেকে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবু সাইদ এর নেতৃত্বে আরেকটি তদন্ত টিম বিগত ০৮আগষ্ট/২০২২খ্রিঃ তারিখে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তদন্ত করে গিয়েছেন। তদন্তে ডিএসএফ’র ৩লাখ ৯৮ হাজার ৮শত ১৪ টাকা আতœসাতের তথ্য উপাত্ত প্রমানিত হবার পরও অজ্ঞাত কারনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। প্রধান সহকারি রেহানা পারভীনকে কমিশন দেওয়া ছাড়া হাসপাতালের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চিত্তবিনোদন,পেনশন,টিএ,এরিয়া বিল,মেডিসিন টেন্ডার,ডাইট বিল,স্টেশনারী বিল দেওয়া হয় না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৪র্থ শ্রেনীর এক কর্মচারী বলেন,আমাকে উচ্চতর গ্রেডে বেতনভাতা পাইয়ে দিবে বলে রেহানা ৪হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছে। গত ২৫আগষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ বিষয়ে তদন্তে আসার পর আমি ঘুষ দেইনি এ মর্মে আমার নিকট থেকে জোর করে দস্তখত নিয়েছে। অভিযুক্ত রেহানা পারভীন তার ববিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.রুহুল আমিন মুকুলকে কয়েকবার ফোন দেওয়ার পরও রিসিভ করেননি।
Please follow and like us:
20 20