আজ মঙ্গলবার | ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ১:১৮
মোস্তফা ইমরান রাজু,মালয়েশিয়া :
মালয়েশিয়ায় পাসপোর্ট সেবা প্রত্যাশিদের নানাভাবে হয়রানি করে আসছে এক শ্রেনীর দালালচক্র। এসব হয়রানি বন্ধে সম্প্রতি কঠোর অবস্থান নিয়েছে মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন।
আজ ২০ জুলাই (বুধবার) পাসপোর্ট সেবা প্রত্যাশি কয়েকজন বাংলাদেশীকে হয়রানির অভিযোগে পাঁচ জন’কে হাতেনাতে ধরে হাইকিমশনের কর্মকর্তারা। এর মধ্যে ইমরান ও লাভলু মৃধা’র বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা হাইকমিশনে প্রবেশের জন্য ১২০ রিঙ্গিত দাবি করেছে বিল্লাল মিয়া নামে একজন প্রবাসীর কাছ থেকে। কেডা প্রদেশ থেকে আসা ঐ ভুক্তভোগীর দাবি ৮ মাস আগে অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে পাসপোর্ট করতে দেয়ার পর যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় দালাল। সে সমস্যার সমাধানে হাইকমিশনে আসতে চাইলে ১২০ রিঙ্গিত দাবি করে লাভলু মৃধা। অভিযুক্ত লাভলু মৃধা ও ইমরান অনৈতিক এ বিষয়টি শিকার করে, এ ধরনের কর্মকান্ডে আর জড়িত না হতে হাইকমিশনে লিখিত মুচলেকা দেয়া। একই ভাবে আরো তিন জন’কে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয় হাইকমিশন।
এ প্রসঙ্গে ঘটনাস্থলে থাকা হাইকমিশনের প্রথম সচিব (পাসপোর্ট ও ভিসা) মিয়া মোহাম্মদ কিয়ামউদ্দিন বলেন, প্রচলিত আইন ভঙ্গ করে সাধারন প্রবাসীদের হয়রানির অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া উচিত ছিলো। তবে তাদের পরিবারের কথা চিন্তা করে মান্যবর হাইকমিশনার মহাদয় আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে মুচলেকা ও ভুক্তভোগীর অর্থ ফেরত দিয়ে ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
দীর্ঘ সময় ধরে মালয়েশিয়ায় থাকা ভুক্তভোগী বিল্লাল মিয়া বলেন, হাইকমিশনের সেবায় আমি দারুন খুশি, পাসপোর্টের সমস্যার সমাধান হয়েছে। যারা হাইকমিশনে আসতে ভয় পান, তাদেরকে পাসপোর্টের যেকোন সমস্যা সমাধানে সরাসরি হাইকমিশনের পাসপোর্ট অফিসে আসার অনুরোধ জানান তিনি।
পাসপোর্ট শাখার দায়িত্বে থাকা প্রথম স্চিব মিয়া মোহাম্মদ কিয়ামউদ্দিন বলেন, প্রবাসীদের সেবায় আমরা সার্বক্ষনিক কাজ করছি। যেকোন সমস্যার সমাধানে দালালের মাধ্যমে না গিয়ে হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করার পরামর্শ দেন তিনি। একই সঙ্গে সাধারণ প্রবাসীদের হয়রানির সঙ্গে জড়িতদের অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে সরে আসারও আহ্বান জানান তিনি।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |