আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৩:৪৪
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ -মহা-পুলিশ পরিদর্শকের নির্দেশ মোতাবেক বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীকে যখন একটি শৃঙ্খল বাহিনীতে রুপান্ত্রিত করে জনগণের প্রকৃত বন্ধু হয়ে ঝিনাইদহের মহেশপুর থানা পুলিশ সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে একটি কুচক্রি মহল পুলিশের সুনাম খুন্ন করতে উঠে পড়ে লেগেছে। পুলিশ যাতে আগের রুপে ফিরে যায় সেই চেষ্টা করে তাদেরকে পুর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় হলুদ সাংবাদিকতা চর্চা করে সংবাদ প্রকাশ করে পুলিশের ভাবমুর্তি খুন্ন করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। অপচেষ্টার অংশ হিসাবে মহেশপুর থানার দত্তনগর পুলিশের এক এসআই এর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটিতে জ্বীনের বাদশা নামে খ্যাত মোস্তাফা কামাল নামের যে ব্যাক্তিকে উদ্ধৃত করে এক লক্ষ টাকার ঘুষ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে তিনি সে দাবীকে মিথ্যা বলেছেন। তিনি বলেন, যে টাকা ঘুষ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে তাহা সত্য নয়। যার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে সেই এসআই শহিদুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি টাকা নেব কেন? টাকা নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আমার কাছে মাননীয় আদালত থেকে তিনটি মামলার নথি আসে । সেখানে দুইটি মামলায় মোস্তাফা কামালের জামিন হয় ও একটি মামলায় আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করে। আমি রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করি। এ ছাড়া গত ২৯ সেপ্টেম্বর উপজেলার শাহাবাজ পুর গ্রামের শৈলন দাস আদালতে একটি মামলা করলে দুই পক্ষকে নোটিশ জারি করে আমাকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হলে আমার যেদিন প্রতিবেদন দাখিল করার দিন ধার্য ছিল তার আগের দিন আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। এ ছাড়াও একটি সার্চ ওয়ারেন্ট আছে আমি যাহাতে এই কাজগুলি না করি সেই জন্যই আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। আপনারা তদন্ত করলেই সব বেরিয়ে আসবে। স্বরুপপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান জানান, মোস্তাফা কামালের মুখে কোন লাইসেন্স নেই। সে সবাইকে টাকা নেওয়ার কথা বলে । তিনি একটি মিথ্যাবাদী লোক। তার স্বার্থে আঘাত লাগলেই তিনি সবাইকে ফাসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এসআই শহিদুল রহমানের ঘুষ নেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার এলাকায় দত্তনগর পুলিশ ফাঁড়ি। এসআই শহিদুর রহমান ৬/৭মাস আগে এসেছে । আমার জানা মতে তিনি ঘুষ হিসেবে কোন টাকা-পয়সা নেন না। আমার ইউনিয়নের কেউ প্রমান করতে পারবে না যে সে কারো কাছ থেকে একটি টাকা নিয়েছে। এ ব্যাপারে মহেশপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, মোস্তাফা কামাল ছিল আদালতের আদেশে রিমান্ডের আসামী । আমারা রিমান্ডের আসামীকে কোন নির্যাতন করি না। মনস্তাতিক ভাবে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আমার যে এসআই এর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে আমি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। আমার জানামতে সে ভালো এবং ভদ্র ছেলে। পুলিশের নাম করে যে এ্যাডভোকেট টাকা নিয়েছে তাকে আমি বলেছি আপনী পুলিশের নামে টাকা নিয়েছেন কেন? তিনি বলেছেন তিনি পুলিশের নামে কোন টাকা নেননি এবং পুলিশও কোন টাকা গ্রহন করেনি। তিনি আসামী জামিনের জন্য টাকা নিয়েছেন। ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন পুলিশের সুনাম খুন্ন করার জন্য এই মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |