আজ শনিবার | ২০শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৪ঠা জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |৪ঠা রজব, ১৪৪৬ হিজরি | সন্ধ্যা ৬:১৯
আবুবকর সিদ্দিক জয়পুরহাট প্রতিনিধি —লকডাউনে জয়পুরহাটে কামার সম্প্রদায়ের কাজ বন্ধ থাকলেও সরকারের কোন সুযোগ সুবিধা পায়নি কর্ম কাররা।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে কর্মকারদের ব্যবসা মন্দা হলেও কোরবানি ঈদের শেষ সময়ে,জয়পুরহাটের কর্মকারপাড়ায় ব্যাস্ত সময় পার করছেন কামারেরা।
ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কর্মকাররা দা, চাকু, বটি, হাসুয়াসহ পশু জবাইয়ের জন্য নানা অস্ত্র তৈরিতে ব্যস্ত। কর্মকার শিল্পীদের অভিযোগ, করোনা ও লকডাউনে তাদের কাজ বন্ধ থাকায় সরকারের পক্ষ থেকে কোন সুযোগ-সুবিধাই পাননি তারা। আজ পর্যন্ত কোন প্রনোদনা পায়নি এই গরীব করমকাররা।
বিসিক কর্তৃপক্ষ বলছেন, এ জেলায় কর্মকার শিল্পীদের কারও নিবন্ধন নেই। এ কারণে তাদের ঋণসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া সম্ভব হয়নি।
পশু জবাই থেকে মাংস কাটা সব কিছুতেই প্রয়োজন নানা ধারালো অস্ত্র। তাই কোরবানি ঈদের শেষ সময়ে ক্রেতাদের আনাগোনা,বাড়ছে কামারপাড়ারদোকানগুলোতে, বছরের অন্য সময় কাজ কম থাকলেও কোরবানি ঈদকে ঘিরে কারিগরদের ব্যস্ততা বেড়েছে। জয়পুরহাটের বিভিন্ন এলাকার কর্মকারদের তৈরী কোরবানি পশু জবাইয়ের লোহা ও ইস্পাতের তৈরি অস্ত্রের গুনগত মান ভাল হওয়ায় এসব জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বলছেন কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।
কোরবানি ঈদে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে বিভিন্ন বটি ২০০-৫০০ টাকা, চাকু ৩০-৫৫০ টাকা, হাড্ডি কাটা দা ৩৫০-৫০০ টাকা, হাসুয়া ১০০-২৫০ টাকা। তারা বলছেন বিগত সময়ের তুলনায় দাম আগের মতোই।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এর জয়পুরহাটের উপ-ব্যবস্থাপক লিটন চন্দ্র ঘোষ বলেন, বিসিক থেকে কেউ প্রশিক্ষণ ও নিবন্ধন নিলে তাদের স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার সুযোগ আছে। এছাড়াও নিবন্ধন থাকলে কর্মসংস্থান ব্যবস্থা আর-ও ভালো হবে বলে জানালেন ঐ কর্মকরতা।
Dhaka, Bangladesh শনিবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৫ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:21 AM |
Sunrise | 6:42 AM |
Zuhr | 12:03 PM |
Asr | 3:05 PM |
Magrib | 5:25 PM |
Isha | 6:46 PM |