আজ বুধবার | ১০ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৫শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সন্ধ্যা ৬:৫৬
মোঃ রফিকুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি ঃ-কুড়িগ্রাম জেলায় এবার বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক ও কর্মচারীদের পরিবারে ছিল না ঈদুল ফিতরের আনন্দ। তারা কিভাবে ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছে তা ভাবার বিষয়। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক সমাজ চিরদিনই বৈষ্যমের শিকার হয়ে আসছে। কতিপয় আমলা প্রশাসনের কারণে নানা ভাবে শিক্ষক সমাজ হয়রানির শিকার হয়ে আসছে। যা পরিবর্তন একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা গত মার্চ/২০২২ মাসের বেতন-ভাতা এপ্রিল মাসের ১৩ হইতে ১৪ তারিখে উত্তোলন করেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় গত রমজান মাসেই পরিবারগুলো তাদের বেতন-ভাতার টাকা পরিবার পরিচালনায় ব্যয় করে। অথচ এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় ঈদ বোনাস ব্যাংক থেকে তোলা সম্ভবতো দূরের কথা, সে বোনাসের টাকা ব্যাংকে জমা করা সম্ভব হয়নি। কারণ সময়ের স্বল্পতা ছিল। সবচেয়ে বড় কথা রমজান মাস শেষ হয়েও এপ্রিল মাসের বেতন না পেয়েই ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছে কুড়িগ্রামের বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক ও কর্মচারীদের পরিবার। সরকারি চাকুরীজীবী কর্মচারী কর্মকর্তারা দিব্বি বোনাস এবং এপ্রিল মাসের বেতন পেয়েই তাদের পরিবার নিয়ে আনন্দে ঈদ উদযাপন করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকার ক্ষমতাসিন থাকলেও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা কেন বেতন বৈষ্যমের শিকার? এর উত্তর কি মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী দেবেন! এ রকম বৈষম্য করা সরকারের কর্মকর্তাদের ঠিক হয়নি। এ ব্যাপারে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক এস.এম গোলাম মোস্তফা জানায়, টাকা-পয়সা ছাড়া ঈদের আনন্দ মলিন হয়ছে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের। পরবর্তীতে যাতে এরকম ঘটনা আর না ঘটে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
Dhaka, Bangladesh বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:38 AM |
Zuhr | 11:59 AM |
Asr | 2:59 PM |
Magrib | 5:19 PM |
Isha | 6:40 PM |