আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সন্ধ্যা ৬:৪১
বিডি দিনকাল ডেস্ক : -আপনারা জানেন-আগামী ১২ নভেম্বর জাতীয় সংসদ ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আওয়ামী দুঃশাসন বিরোধী গণতন্ত্র পূণ:রুদ্ধারের আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি এই উপ-নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলেই যেন সরকার ও আওয়ামী লীগের মধ্যে অস্থিরতা শুরু হয়। তারা বিএনপি-কে যেমন ভয় পায় তেমনি জনগণের অংশগ্রহণে উৎসবমূখর পরিবেশে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনকেও ভয় পায়। তারা জানে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তাদের ভরাডুবি সুনিশ্চিত। সেজন্য নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হওয়া মাত্রই আওয়ামী লীগ নির্বাচনী বিধি-বিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিেেয় দলীয় ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়ে বিএনপি প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা, মামলা, হুমকি ও ভয়-ভীতি প্রদর্শণের মাধ্যমে নির্বাচনী পরিবেশকে ধ্বংস করে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে নির্বাচনকে ব্যর্থ করে দিতে চায়
ঢাকা-১৮ ঃ
গত ২২ অক্টোবর ঢাকা-১৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জনাব এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনের পক্ষে ৪৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও দক্ষিণখান থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর আলীর নেতৃত্বে দক্ষিণখান গার্লস স্কুল রোডে নুরবিলাস এ্যাপার্টমেন্টের নীচতলায় কর্মীসভা চলাকালে সেখানে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও ছাত্রলীগের শতাধিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের মারাত্মকভাবে আহত করে এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও লুটপাট চালায়। সেখানে রক্ষিত প্রায় ১০টি গাড়ী ও মটরসাইকেল ভাংচুর করে তারা। তাদের হামলায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলী আকবর আলী, থানা বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিএনপি কর্মী ফারুক মোল্লা, থানা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক হাসিনা বেগম, যুবদল নেতা আতিক, ফারুকসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন।
গত ২৪ অক্টোবর দিবাগত রাতে কামারপাড়ার রানাভোলায় বিএনপি ঢাকা মহানগর উত্তরের সহ-সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা জামান এর বাড়ীতে আওয়ামী লীগের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে বাড়ীর ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। গত ২৫ অক্টোবর ৪৫ নং ওয়ার্ডের শাহ কবির মাজার থেকে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল, যা পূর্বেই স্থানীয় নির্বাচনী কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হঠাৎ করে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগের স্থানে পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে পুলিশী পাহারায় জায়গা দখল করে রাখে। সেখানে পুলিশ বিএনপি প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিএনপি নেতা ইঞ্জি: ইশরাক হোসেনসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদেরকে সেখানে যেতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। নির্বাচনী শান্তি-শৃঙ্খলার স্বার্থে তাৎক্ষণিকভাবে পূর্ব নির্ধারিত স্থানে গণসংযোগ না করে বিএনপি প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকরা অন্যত্র গণসংযোগ করেন।
সিরাজগঞ্জ-১ ঃ
সিরাজগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোঃ সেলিম রেজা গত ২৩ অক্টোবর নির্বাচনী এলাকায় তার নিজ বাড়ীতে গেলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডার বাহিনী তাকে বাড়ীতে অবরুদ্ধ করে রাখে এবং তাকে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার কাজে বাড়ী থেকে বের হতে দেয়নি। এমনকি বিএনপি নেতাকর্মীদেরকেও প্রার্থীর বাড়ীতে যাওয়ার পথে পথে লাঠিসোটা নিয়ে ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এসব ঘটনা স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। গতকালও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। উল্লেখ্য ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে এই আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী কনক চাঁপাকেও একই কায়দায় নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণাসহ নির্বাচনী বিভিন্ন কর্মকান্ডে ব্যাপক বাধা দেয়া হয়েছিল।
সাংবাদিক বন্ধুরা,
ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা বেপরোয়াভাবে বীরদর্পে হামলা চালাচ্ছে বিএনপি’র প্রার্থী, সমর্থক ও ভোটারদের ওপর। এছাড়া পুরনো মামলা কিংবা নতুন গায়েবী মামলার হুমকি দিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশী নির্যাতন ও গ্রেফতার তো ‘মরার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নাকের ডগায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের ওপর চলছে আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হামলা ও নির্যাতন।
ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একের পর এক নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে যাচ্ছে। তবে জনগণ ভালভাবেই বুঝতে পারছে যে, বর্তমান সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনের ফলে সারাদেশে নজীরবিহীনভাবে নারী ও শিশু ধর্ষণ, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রবমূল্যের লাগামহীন উর্দ্ধগতি, সরকারী দুর্নীতি, লুটপাট ও সন্ত্রাস এবং নানান দুস্কর্মকে আড়াল করতেই সরকার তাদের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে আসন্ন জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ভোট ডাকাতির খেলায় উঠেপড়ে লেগেছে। কারণ সরকারের নিকট একটি বিষয় সন্দেহাতীতভাবে পরিস্কার হয়ে গেছে যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাদের পরাজয় নিশ্চিত। তাই তারা দলীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে স্থানীয় সকল নির্বাচনসহ জাতীয় নির্বাচনে নিজ দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করতে চায়। ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই প্রতীয়মান হচ্ছে যে, ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের মতোই উক্ত আসন দুটিতে প্রহসনের নির্বাচন করতে প্রস্তুত সরকারের আজ্ঞাবহ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনের সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের নিকট আহবান জানাতে চাই-যেকোন মূল্যে নাগরিকদের ভোটাধিকার ডাকাতির ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশন মনে করছে যে, নির্বাচনের নামে অপকর্ম করলেও তাদেরকে জবাবদিহি করতে হবেনা। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, জনগণ ক্ষিপ্ত হলে তাদের পালাবার পথ থাকবে না।
নির্বাচন কমিশনের নিকট আমরা আবারও আহবান জানাচ্ছি-আসন্ন ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও কলুষমুক্ত করতে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করুন। নইলে ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ার পরিণতি কতটা বিপজ্জনক হতে পারে তা জনগণ বুঝিয়ে দিবে।
সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,
গতকাল ২৫ অক্টোবর পুরাতন ঢাকার মালিটোলায় অবস্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়’ এর স্কুল গেট থেকে ভোটচুরির নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোসিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে স্কুলের নাম পরিবর্তন করা হচ্ছে। উল্লেখ্য মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ জিয়ার বীরত্বপূর্ণ অবদান এবং আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৬ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মেয়র মরহুম সাদেক হোসেন খোকা শহীদ জিয়াউর রহমানের নামে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন। বিএনপি’র পক্ষ থেকে এই প্রতিহিংসাপরায়ণ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর নামফলক পুণ:স্থাপনের জোর আহবান জানাচ্ছি। এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে সরকারের প্রতিহিংসার রাজনীতির মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে সহ্য করতে না পারার কারণ হলো মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র পুণ:রুদ্ধার, দেশগঠন, রাজনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ যেখানে ব্যর্থ হয়েছে, শহীদ জিয়া ও বিএনপি সেখানে সফল হয়েছে। সে কারণে প্রতিহিংসার জ¦ালা মেটাতে এধরণের প্রতিহিংসামূলক আচরণের পুণরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ের মনিকোঠায় শহীদ জিয়ার নাম গেঁথে আছে। কাজেই ষড়যন্ত্র করে, কোন স্থাপনা থেকে শহীদ জিয়ার নাম মুছে ফেলে মানুষের হৃদয় থেকে তাঁর নাম মুছে দেয়া সম্ভব নয়।
বন্ধুরা,
গতকাল রাজধানীর কলাবাগানে মিডনাইট নির্বাচনের এক সংসদ সদস্যের ছেলে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা সশস্ত্র বাহিনীর এক কর্মকর্তা ও তাঁর সহধর্মীনির ওপর হামলা, তাদেরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও মারাত্মকভাবে রক্তাক্ত করেছে। আমরা এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি করছি। এই সরকারের লোকদের ক্ষমতার দাপটে দেশের কোন শ্রেণী-পেশার মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও সম্মান নেই। কক্সবাজারের ওসি প্রদীপ কর্তৃক সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহার হত্যা, সিলেটে পুলিশী হেফাজতে রায়হান হত্যাসহ এধরণের ঘটনা এখন নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
বন্ধুগণ,
শারদীয় দুর্গাপুজার প্রাক্কালে ফরিদপুরের বোয়ালমারি, পটুয়াখালীর বাউফল এবং সম্প্রতি গাজীপুরে মন্দির ও পুজামন্ডপে হামলা ও প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। ঘটেছে চাঁদাবাজীর ঘটনা। এর আগেও মন্দির, প্যাগোডা ও গির্জায় এধরণের হামলা সংঘটিত হয়েছে। অবিলম্বে হামলাকারী ও চাঁদাবাজদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি করছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি এই ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানানো সহ পুজা উদযাপনে যথাযথ নিরাপত্তা প্রদানের জন্য প্রশাসনের কাছে জোর আহবান জানাচ্ছে।
বন্ধুরা,
সারাদেশের মতো ফেনী যেন এখন সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি ফুলগাজী উপজেলায় ছাত্র লীগের এক অনুষ্ঠানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ্যে জেলা বিএনপি নেতা ও আনন্দপুর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রসুল গোলাপকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং গোলাম রসুল গোলাপের নিরাপত্তা ও হুমকি দাতার গ্রেফতার দাবি করছি।
ময়মনসিংহের গৌরিপুরে স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতার হত্যাকান্ডের পর সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গৌরিপুরে ব্যাপক তান্ডব চালায়। প্রতিহিংসার রাজনীতি চরিতার্থ করতে এবং নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপাতে বিএনপি নেতা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াদুজ্জামান রিয়াদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে রিয়াদুজ্জামান রিয়াদের মুক্তি দাবি করছি।
বন্ধুরা,
তথাকথিত উন্নয়নের শ্লোগানের আড়ালে আমরা ক্রমেই আমাদের অধিকার ও আত্মমর্যাদা কেড়ে নেয়া হচ্ছে। ঘরে বাইরে কোথাও মানুষের কোনো নিরাপত্তা নেই। খুন, গুম, অপহরণ, ধর্ষণ এবং বিএনপিসহ বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর জুলুম-নির্যাতন এখন সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায়-পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় মোটা দাগে নারী ও শিশু ধর্ষণের খবর এখন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২০ সালে আজ পর্যন্ত এমন একটি দিনও বাদ যায়নি যেদিন রাজধানী কিংবা দেশের কোথাও নারী ও শিশু ধর্ষণের ঘটনা সংঘটিত হয়নি। বর্তমান অবৈধ সরকার কর্তৃক রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভিন্ন দল ও মতের মানুষদেরকে অপমান নির্যাতন করা হচ্ছে, আইন আদালতকে নিজেদের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক টিমের উপস্থিতিতে কর্মীসভার ওপর আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুলিবর্ষণসহ বেপরোয়া হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় যুবদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি জাকির হোসেন, আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম সম্পাদক আলী আশরাফসহ কেন্দ্রীয়, জেলা ও স্থানীয় অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। বিএনপি’র পক্ষ থেকে এই ন্যাক্কারজনক পুলিশী হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানাচ্ছি। আহত নেতাকর্মীদের আশু সুস্থতা কামনা করছি।(PRESS BRIEFING OF SYED EMRAN SALEH PRINCE-26-10-20)
Dhaka, Bangladesh সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |