আজ মঙ্গলবার | ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | সকাল ৬:০১
বিডি দিনকাল ডেস্কঃ- পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ থাকেন যাদের জন্মই হয় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। এমনি একজন মানুষ আল-আমিন নয়ন ভাই যিনি প্রবাসী ও বিদেশ ফেরত নারী-পুরুষের কাছে ‘নয়ন ভাই’ নামে পরিচিত। বিদেশ ফেরতদের ও প্রবাসীদের কল্যানে, বিপদে-আপদে যেন আস্থার একটাই নাম ‘নয়ন ভাই’। রাত নেই দিন নেই, ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলেই অসহায়, ক্ষতিগ্রস্থ ও নির্যাতনের শিকার হয়ে দেশে ফেরা নারী ও পুরুষরা পাশে পান অভিবাসীদের হয়ে লড়াই করা এই যোদ্ধা নয়ন ভাইকে। শুধু বিদেশ ফেরতদের কাছে নন, বিমাবন্দরের দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারাও এখন নয়ন ভাইকে খোঁজেন। খোঁজেন ব্র্যাককে। নয়ন ভাই বলেন প্রবাসীরা হলেন মোমবাতির মতো। নিজে পুড়ে অন্যকে আলোকিত করেন, মোমবাতি যতক্ষণ আলো দেয়, ততক্ষণ তার আলোয় সকলে আলোকিত হয়। কিন্তু নিভে গেলেই শেষ। তেমনই প্রবাসীরাও ক্ষতিগ্রস্থ ও নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরলে আপনজনও আর তাঁদের চিনতে চান না। গত এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশে ফেরা প্রবাসীদের পাশে নানাভাবে থেকে ক্লান্তিহীনভাবে কাজ করছেন নয়ন ভাই।
এই যে বছরের পর বছর ধরে ক্লান্তিহীনভাবে মানুষের জন্য কাজ করছেন সেই নয়ন ভাই নিজেও কিন্তু মালয়েশিয়ায় গিয়ে চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। নয়নের বাড়ি রাজশাহী। বাবা কৃষক। মা গৃহিণী। ২০০৭ সালে প্রতিবেশী একজন মালয়েশিয়াতে চাকরির কথা বললে জমি বিক্রি করে মালয়েশিয়া যাওয়ার ব্যায় জোগাড় করেন নয়ন। পাসপোর্ট ও সরকারি ছাড়পত্র নিয়েই সব নিয়ম মেনে তিনি মালয়েশিয়ায় যান। কিন্তু যাওয়ার পরেই বুঝতে পারেন, তিনিসহ অন্যদের আসলে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। তামিল এক মালিকের অধীনে নয়নদের পাহাড়ের জঙ্গল পরিস্কার করতে হতো। এ সময় কেউ ক্লান্ত হয়ে পড়লে লাঠি দিয়ে পিটুনি ছাড়াও নানা কায়দায় তাদের নির্যাতন করা হতো। ঠিকমতো খাবার দেওয়া হতো না। এসব সহ্য করতে না পেরে ছয়জন আত্মহত্যা করার হুমকি দেন। তারপর তাদের ফেরত দেওয়া হয় পূর্বের এজেন্টের কাছে। সেখানে তাঁদেরকে একটি গোডাউনে রাখা হয় যেখানে আরো তিন থেকে চার শত জনের সঙ্গে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। সেখানে কয়েকজন আত্মহত্যা করেন। জীবন বাঁচাতে জানালা ভেঙ্গে নয়নসহ ১১০ জন পলিয়ে আশ্রয় নেন দুতাবাসে। কোন উপায়ন্তর না পেয়ে জীবণ বাঁচার তাগিদে দূতাবাসের সামনে অনশন শুরু করেন। এ সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই আন্দোলনের খবর বেশ গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশিত হয়। অবশেষে সেখানে মালয়েশিয়ার এক মানবাধিকার সংস্থা নয়নদের সাথে দেখা করতে আসে। পরে নয়নদের বাংলাদেশে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হলে ৮০ জন খালি হাতে শুধু প্রাণ নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসতে সক্ষম হন। দেশে এসে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে লিখিত অভিযোগ করলে তদন্ত শেষে রিক্রুটিং এজেন্সি মেসার্স গোল্ডেন এ্যারো লিঃ মালয়েশিয়া যাওয়া বাবদ ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা ফেরত দেন নয়নসহ ৮০ কর্মীকে।
তবে নিজে ক্ষতিপূরণ পেয়েই থেমে যাননি নয়ন। বরং শুরু হলো নতুন পথচলা। সিদ্ধান্ত নিলেন তারমত পরিস্থিতির শিকার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। ২০১৭ সালে ব্র্যাকে যোগদান করে ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারে ম্যানেজার পদে কাজ শুরু করেন। এরপর অসহায় বিদেশ ফেরত ও প্রবাসীদের জন্য নিরন্তরভাবে কাজ করে চলছেন। নয়ন ভাই বলেন, ‘বিদেশে কাজে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়ে দেশে ফেরত আসার যে কষ্ট, তা আমার চেয়ে আর কে ভালো বুঝবে! নিজে ভিকটিম তো, তাই অন্যদের কষ্টটা বুঝতে পারি। বিমানবন্দরে ফেরত আসা শ্রমিকেরা যখন নির্যাতনের কাহিনি বলতে থাকেন, আমি তখন আমার নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া দিনগুলো চোখের সামনে দেখতে পাই। বুঝতে পারি, কোন ধরনের পরিস্থিতি হলে বিদেশে কেউ আত্মহত্যা করতে চান বা দেশে ফেরত চলে আসতে চান। আমি নিজেও দেশে ফেরার জন্য মরিয়া হয়ে অনশন করি, আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছিলাম। খাওয়ার টাকা না থাকায় অন্যের কাছে হাত পাততেও হয়েছিল আমাকে। সেখান থেকেই পথচলা।
২০১৭ সালে যোগদান করে তিনি ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কাজ শুরু করেন। তাঁর প্রাথমিক দায়িত্ব ছিলো বিদেশ থেকে আসা লোকজনকে তথ্য দিয়ে সচেতনতা তৈরির। কিন্তু নয়ন সেই কাজে থেমে থাকলেণ না। বরং নিজ উদ্যোগে ও ব্যক্তিগত সহায়তায় ২০১৮ সাথে প্রথম ঢাকা আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে বিদেশ ফেরত নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রন্থ নারী কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো শুরু করেন, যা বর্তমানে একটি মডেল সার্ভিস হিসাবে বিভিন্ন মহলে প্রশংসনীয় হয়েছে। তিনি ব্র্যাকের হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ পর্যন্ত ২০,৮১৮ জন বিদেশফেরত অভিবাসী কর্মীকে দিয়েছেন জরুরী সহায়তা। প্রতারনার শিকার শতাথিক মানুষ কয়েক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে। মানসিক অসুস্থ হয়ে দেশে ফেরা ঠিকানাহীন ১০০ নারীকে নিরাপদে ফিরিয়ে দিয়েছেন পরিবারে। প্রবাসে মৃত ৪১ কর্মীর পরিবারকে মরদেহ দেশে আনতে করছেন। আইনশৃঙ্কলা রক্ষাকারী বাহিনী নানা বিষয়ে তাঁর কাছ থেকে তথ্য নেন।ঢাকার শাহজালাল বিনামবন্দরে অসহায় প্রবাসীদের তিনি সারাদেশের ব্র্যাক মাইগ্রেশন অফিসের সঙ্গে যুক্ত করে দেন।
নিজের দায়িত্ব পালনে শতভাগ সৎ এবং সর্বদা নিষ্ঠার সাথে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে কাজ করেছেন আলামিন নয়ন। প্রতারনার শিকার কয়েকশ মানুষ কয়েক কোটি টাকা ক্ষতিপরূণ পেয়েছে নয়ন ভাইয়ের মাধ্যমে। এসব ক্ষেত্রে কখনো কোন অনিয়ম হয়নি। বরং কেউ কেউ খুশি হয়ে উপহার হিসেবে টাকাসহ বিভিন্ন বস্তুগত উপকরণ প্রদানের প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছেন এবং সব সহকর্মীদেরকেও নিরুৎসাহিত করে থাকেন। ২০১৯ সালে মুন্সীগঞ্জে একটি চক্র ইউরোপের লোভ দেখিয়ে আলজেরিয়ায় অবৈধভাবে লোক পাঠানো শুরু করে। বিষয়টা জানতে পেরে নয়ন ভাই মুন্সিগঞ্জের সেন্টার ম্যানেজারকে অবহিত করেন। নিজে বিষয়টা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে জানন। এরপর সরকার বিষয়টি অনুসন্ধান করে সত্যতা পেয়ে দুইটি রিক্রটিং এজেন্সির লাইন্সেস বাতিল করে এবং প্রতারিতদের ফেরত আনার উদ্যোগ নেয়। পরে ক্ষতিগ্রস্থদেরকে ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য হয় প্রতারক চক্র। দায়িত্ব ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করায় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম থেকে ৮ম বার হয়েছেন “এমপ্লোয়ী অব দ্যা মানথ”। ব্র্যাকের সূবর্ণজয়ন্তীর নানা অনুষ্ঠানে ছিল তার গল্প। বৈশ্বিক মহামারি করোনা কালীন সময়ে জীবণের ঝুকি নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের নানা ভাবে সয়াহতা করায় ২০২০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দরের সরকারি প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক তাকে ‘মানবিক মানুষ’ স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০১৮ সালে ২ অক্টোবর জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো “এই মোমবাতির নাম নয়ন ভাই” শিরোনামে প্রতিবেদন করেন। ঢাকা ট্রিবিউন ২০১৯ সালে ‘’A Hero among us’’ শিরনামে বিষেশ প্রতিবেদন প্রকাশ করেন, এরপর ২০২০ সালের ৫ ডিসেম্বর প্রথম আলো “বিমানবন্দরে প্রবাসীদের বন্ধু আল-আমিন” ২০২১ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি মানবজমিন “প্রবাসীদের নয়ন ভাই” এবং ২০২১ সালে জাতিসংঘের সংস্থা UNDP নয়নকে “পরিবর্তেনর রূপকার” হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
ব্র্যাকের সকল কর্মসূচির সহকর্মীর সাথে সর্বদা সুসর্ম্পক বজায় রেখে কাজ করেন তিনি। যখন যেখানে গেছেন ছোট-বড়, সিনিয়র-জুনিয়র, নারী-পুরুষ, ধর্ম-বর্ণ, নির্বিশেষে সকল শ্রেনির মানুষের সাথে শ্রদ্ধাশীল আচরণ করেছেন। তিনি ক্ষতিগ্রস্থ বিদেশ ফেরত অভিবাসী ও পাচারের শিকার নারী, শিশু ও কিশোরীদের বিমানবন্দরে তাদের দুর্ভোগ দেখে বারবার বিমানবন্দরে তাদের জরুরী সহায়তার দাবি করেন। তখন এই প্রকল্পে অর্থ দেওয়ার কোন সুযোগ ছিল না। তাঁর আবেদনের পরবর্তীতে প্রোগ্রাম বিষয়টি দাতা সংস্থাকে জানালে তারা সব শুনে এই উদ্যোগে একমত পোষন করেন এবং তার মাধ্যমে ২০,৮০০ জনকে বিমানবন্দরে জরুরী সহায়তা প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে চট্রগ্রাম বিমানবন্দরে শুরু হয়েছে জরুরী সহায়তা। ঢাকা বিমানবন্দরে সকল সংস্থা, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, জনশক্তি কর্মসংস্থাণ ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বেসরকারী সংস্থাসহ গনমাধ্যম কর্মীর সাথে মিলে ব্র্যাকের পক্ষে এবং ব্র্যাকের বৃহত্তর সার্থের বিষয়ে সচেতন থেকে কাজ করে থাকেন। সেক্ষেত্রে তিনি বিদেশ-ফেরত ক্ষতিগ্রস্থ ও প্রতারিত অভিবাসী এবং মানব পাচারের শিকার হওয়া নারী শিশুদের জন্য নিবেদিত প্রাণভাবে মাঠ পর্যায়ে করে যাচ্ছেন। নারী ও শিশুদের প্রতি তার বিশেষ মমতা কাজ করে। সরকার প্রবাসীদের সন্তানদের জন্য শিক্ষাবৃত্তির একটি সরকারি উদ্যোগ নিলেও প্রবাসীদের সন্তানেরা বেশিরভাগ সময় এসব তথ্য জানত না। নয়নের উদ্যোগে সারা দেশের ব্র্যাক মাইগ্রেশন অফিসের মাধ্যমে অন্তত দুই হাজার প্রবাসীর সন্তান গত পাঁচ বছরে কয়েক কোটি টাকা শিক্ষাবৃত্তি পেয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছে। প্রবাসী সন্তানদের অন্তত ২৯ জনকে প্র্রতিবন্ধী ভাতা প্রাপ্তিতে তিনি করেছেন সহায়তা। ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও বাংলাদেশ দূতাবাসে চিঠি লিখে ও যোগাযোগ করে বিপদগ্রস্থ বা প্রতারণা ও নির্যাতনের শিকার ৪০০এর বেশি নারী পুরুষকে উদ্ধার করে নিরাপদে দেশে ফেরত এনে তুলে দিয়েছেন স্বজনের বুকে। সন্তান নিয়ে ফেরা অন্তত ১২ জন নারীকে পুনর্বসানে তিনি সহায়তা করেছেন। অন্তত পাঁচটি শিশু নতুন করে পরিবার পেয়েছে।
ব্র্যাকে কর্মরত অবস্থায় তিনি হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে দায়িত¦ পালন করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাধা অতিক্রম করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছেন। ঢাকা বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হওয়ার ফলে নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে কোন বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রবেশ পাস না থাকলেও সিভিল এভিয়েশন ব্র্যাকের জন্য সার্বক্ষনিক স্থায়ী পাসের ব্যবস্থা করেছে যাতে আল আমিনের নেতৃত্বে একটি টীম ২৪ ঘন্টা কাজ করতে পারে। আল আমিনের নম্বর আছে প্রায় সব সরকারি কর্মকর্তার ডেস্কে। নানা সময় সরকারিভাবে চিঠি দিয়ে প্রতারিত নারীদের তারা ব্র্যাকের সেন্টারে পাঠান। ব্র্যাকের আঙ্গিকে সরকারও এখন বঙ্গবন্ধু ওয়েজ আর্নাস সেন্টার স্থাপন করেছে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালীন সময়ে বিমানবন্দরে আল আমিন নয়নের নেতৃত্বে একটি টীম বলিষ্ঠভাবে দায়িত্ব পাালন করেন। শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে তাঁর নেতৃত্বে সমন্বিতভাবে কাজ করছেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনা কালীন সময়ে জীবণের ঝুকি নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের নানা ভাবে সয়াহতা করায় ২০২০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দরের সরকারি প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক তাকে ‘মানবিক মানুষ’ স্বীকৃতি দিয়েছে।
নয়ন ভাই বলেন অভিবাসীদের অধিকার রক্ষায় সাহসী লড়াই চালিয়ে যাবেন। তিনি মনে করেন, সবার জন্য সুষ্ঠু ও সুন্দর কর্মক্ষেত্র তৈরি করার জন্য শুধু সরকার না, আমাদের প্রত্যাকেরই ভূমিকা রয়েছে। আমি চাই মানুষ নিরাপদে ও দক্ষ হয়ে বিদেশ যাক, কম খরচে বিদেশ যাক, গিয়ে ভালো থাকুক, বিশেষ করে নারীরা যেন কোন বিপদে না পড়–ক আর কেউ যেন মানব পাচারের শিকার না হয়।
নয়ন ভাই বলেন আমার ইচ্ছাই আমার শক্তি, কাজ যত কঠিন-ই হোক, যদি সঙ্গী হয় আমার ইচ্ছা আর বিশ্বাস-তাহলে পথ খুজেঁ পাবোই।
Dhaka, Bangladesh মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:17 AM |
Sunrise | 6:38 AM |
Zuhr | 11:58 AM |
Asr | 2:58 PM |
Magrib | 5:18 PM |
Isha | 6:39 PM |