আজ সোমবার | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ৪:১১
নজরুল ইসলাম মানিক, সাভার ও আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ আশুলিয়া ডেন্ডাবর নরিঙ্গারটেক সামসুল হক স্কুল মাঠ সংলগ্ন বাগান বাড়িতে শনিবার (১৮ মে) বেলা এগারো টার দিকে দেড় শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন এবং সকলকে ফুলের তোড়া দিয়ে সম্মানীত করেছেন আসন্ন ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ খান।
উক্ত মতবিনিময় সভায় ধামসোনা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমিটির সভাপতি মো: সালাউদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ইতিহাস সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মিয়া আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শাহাবুদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াদুদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম দেওয়ান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রশিদ সহ আরো অনেকে। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ”মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ খান একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। সে একজন সৎ, নির্ভীক, ন্যায় বিচারক এবং ব্যক্তিত্বপূর্ণ মানুষ। আমরা তার বাবার আমলে দেখেছি তিনি হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ দলমত নির্বিশেষে সে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, বিভিন্ন এলাকায় মসজিদ-মাদ্রাসা, রাস্তা-ঘাট ও এতিমখানা নির্মান করেছেন যা সকলের কাছে প্রমাণিত। তার সন্তান ও সেভাবেই কাজ করবে আমাদের বিশ্বাস।” এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধারা উক্ত মতবিনিময় সভায় মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ খান কে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় স্বাগতম জানান এবং সমর্থন জানিয়ে তাকে দোয়া করেন।
পরে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ খান তার বক্তব্য বলেন, “আমি হাবিব ক্লিনিক ও হাসপাতালের কর্ণধর। আমার বাবা প্রয়াত হাবিবুর রহমান খান ১৯৬৫ সাল থেকে দীর্ঘ ৩০ বছর অত্র ইউনিয়নের মেম্বার পদে থেকে জনগণের সেবা সমাজের উন্নয়ন করে গেছেন। আমার বাবা অনেক অসমাপ্ত কাজ রেখে গেছেন যা সময়ের কারণে বাস্তবায়ন করতে পারেন নি।
আমার বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করার লক্ষ্য নিয়ে আমি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ঘোষণা দিয়েছি। আমি যদি অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারি তাহলে মুক্তিযোদ্ধাদের ও তাদের পরিবারের হাবিব ক্লিনিক ও হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা ও চিকিৎসার জন্য যে খরচ হবে তা সম্মানের সহীত যথাসম্ভব খরচ কম নেওয়া যায় তা ব্যবস্থা করবো। এবং ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক যেসকল সুবিধাদী মুক্তিযোদ্ধাদের পরিষদে গিয়ে গ্রহণ করতে হয় তা আমি বাড়ি বাড়ি সুবিধাদী পৌঁছে দেব। এটা আপনাদের কাছে আমার অঙ্গীকার।”
পরিশেষে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত পরিবারদের হাতে সম্মানী তুলে দেন। অনুষ্ঠান শেষে দুপুরে সকলকে ভোজন করিয়ে বিদায় দেন।
Dhaka, Bangladesh রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:16 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:57 AM |
Asr | 2:57 PM |
Magrib | 5:17 PM |
Isha | 6:38 PM |