আজ রবিবার | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |২০শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ১১:৫২
ড.আসাদুজ্জামান রিপন:-বিচারপতি খায়রুল হকের দেওয়া একটি রায়ে বলা হয়েছিল সর্বোচ্চ আদালতে কেউ দণ্ডিত হওয়ামাত্র সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, তিনি সাংসদ হতেও পারবেন না এবং ওই পদে বহাল থাকারও অযোগ্য হবেন। আপিলে চূড়ান্তভাবে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত তাঁর অযোগ্যতা যথারীতি বহাল থাকবে। কিন্তু এ রায় সরকারি দলের লোকদের বেলায় প্রয়োগ হতে দেখা যায়না।
যেমন ধরুন, বহুল বিতর্কিত আওয়ামী লীগ এমপি হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সম্প্রতি এক বছরের জেল পেয়ে সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর পদ থেকে বরখাস্ত হয়েছেন। তাঁর বাবা সেলিম এক দশক আগে দুর্নীতির দায়ে ১৩ বছর জেল ও ২০ লাখ টাকা জরিমানায় দণ্ডিত হন। ২০১১ সালে হাইকোর্ট এ রায় বাতিল করলেও আপিল বিভাগ হাইকোর্টের বাতিল রায়টি চার বছর পরেই বাতিল করে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।
সেই শুনানি থমকে আছে পাঁচ বছর ধরে। সরকারের এ্যটর্নী জেনারেল না হয়ে বাংলাদেশের এ্যটর্নী জেনারেল হলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতে পারতো।
ক্ষমতাশীন দলের এমন উদাহরণ আরো আছে। দন্ডিত হয়েও মখা আলমগীর, মায়া চৌধুরীরা মন্ত্রীত্ব করেছেন। আইন তার নিজের পথে হাটেনি!
শুধুমাত্র দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বেলায় জনগন দেখেন – মিথ্যা মামলায়ও জামিন হয়না। সরকারের প্রধান নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারীর নির্দেশে গৃহবন্দী করে রাখা যায়।
অথচ প্রকৃত দুর্নীতিবাজদের জামিন মেলে, মন্ত্রীত্ব করতে অসুবিধা হয়না অথবা পুনঃশুনানী থমকে থাকে বছরের পর বছর।
এই ব্যবস্হার পরিবর্তনের জন্যওতো এ সরকারের পরিবর্তন দরকার। দরকার সকল পর্যায়ে বড়ো মাপের রিফর্ম প্ল্যান ও তার বাস্তবায়ন। তাই না?(ফেইসবুক থেকে সংগৃহীত)
Dhaka, Bangladesh রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | |
Salat | Time |
Fajr | 5:16 AM |
Sunrise | 6:37 AM |
Zuhr | 11:57 AM |
Asr | 2:57 PM |
Magrib | 5:17 PM |
Isha | 6:38 PM |